জীবন তার নদীর স্রোতধারায়
কবিগুরুর মন ছবি আঁকায়,
ভাষ্য ছবি মনে জাগায় বিস্ময়
অশরীরিরাও যোগে কথা কয়।
বসতো প্ল্যানচেটে গুরুজনেরা
ডাকতো পরলোকে গেছে যারা,
আসতো পেন্সিলের রেখায় তারা
হতো স্পষ্ট নামে চিত্ত আত্মহারা।
এসেছিল সেবার মুখুজ্যে মশায়
মৃত্যুর পরেও দিল কৌতুক পরিচয়,
তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়
সেখানকার ব্যবস্থাপনা সব সয়?
যথারীতি উত্তর দিল কৌতুকে
বেঁচে তা জানবেন দিয়ে ফাঁকি মৃত্যুকে!
সেটা হবে কেমন করে
জানবেন অবশ্যই তা মৃত্যুর পরে।
মনটা আমার হা হা করে ওঠে হেসে
সত্যি কি অশরীরা এভাবে আসে?