তুমি শুধু আমায় একবার বলো যে,“আমি তোমায় ভালোবাসি”।শুধু একবার।হ্যাঁ, শুধু

এই বিশ্বে কোথায় ভালোবাসা আছেতা আমার খোঁজার দরকার নেই,আমি খুঁজিও

জীবনে কোনো কাজে ব্যর্থ হলেদুঃখ পেয়ো না ভয় পেয়ো নামনকে

মানুষ হয়েও কেন পশুর মতো আচরণ করো,ধর্মে ধর্মে দাঙ্গা হাঙ্গামা

ব্রহ্মদৈত্যর আশীর্বাদ আজ থেকে অনেক বছর আগের কথা বলছি।তখন আমাদের

যেদিন আমার যাবার সময় হবে,সেদিন পারবে কি আমায় আটকাতে প্রিয়?স্বয়ং

তোমায় একবার দেখলে মনের আশ মেটে নাতাই বারবার দেখতে ইচ্ছা

ভুতুড়ে রিক্সাওয়ালার কাহিনি নমস্কার। আমি বিনয়ভূষণ মুখোপাধ্যায়। লেখক অর্ঘ্যদীপের সঙ্গে

ঈশ্বর কোথায় থাকেন?মন্দিরেও না, মসজিদেও না, গির্জায়ও না, মঠেও না।

ওরে মন আজ তুই উড়ে যা মেঘেদের কাছে-দেখ সেথা পাস

এক একটা দিন চলে যাচ্ছেআমি অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছি,জন্ম থেকেই

তুমি একটিবার আমায় ভালোবাসো,শুধু একটিবার। তুমি শীতকাল ভালোবাসো।আমি গোটা হিমালয়

যদি শরৎকালের নীল আকাশ হতে পারতাম তাহলে কত ভালো হতো।আমার

তুমি যখন আমায় নাম ধরে ডাকো,কোনো ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি হঠাৎ জেগে

আমার মৃত্যুর পরেযদি তোমার কাছে মেঘ হয়ে ফিরে আসিআমায় জড়িয়ে

আকাশের সাথে বন্ধু করে লাভ নেই।ওকে মনের কথা বলা যাবে

আমি তোমাকে সর্বত্র খুঁজেছি।গোটা বিশ্ব স্বর্গ পাতাল মহাকাশ সূর্য চন্দ্রএমনকি

কবিতা এমন একটা বস্তু-একে যত ভাবি ছেড়ে দেবোজন্মের মত ছেড়ে

মিথ্যা মিথ্যা চারিদিকে মিথ্যানেই আর সত্য অবশেষ,দিকে দিকে চলছে খুনের

তোমার মধ্যে আমি আটকে গেছিএকেবারেই আটকে গেছি।কিছুতেই বেরোতে পারছি নাশতচেষ্টা

আমার বহুদিনের ইচ্ছা ভালোবাসা কোথায় থাকে তা জানা।লোকে নাকি বলে

কতই না ভালো হতোযদি তোমার দিকে তাকিয়ে সারাটা জীবন কাটিয়ে

চেনা রাস্তা ধরে যাচ্ছি।চারপাশের সবকিছু আমার চেনা-বাড়িঘর মানুষজনএমনকি উপরের আকাশও।কিন্তু,

হয়ত আমায় একদিন তুমি ভালবাসবেযেদিন আমি আর থাকব না।হয়ত তখন

কবিতা লিখি দুঃখকে ভুলে থাকার জন্য।কবিতা লিখি অলীক সুখের ছোঁয়া

আকাশে মেঘেরাই প্রকৃত সুখী।আসলে ওরা অলসকোনো কাজ করে না।সারা দিন

প্রতিদিন বিকেলে তোমার জন্য অপেক্ষা করি ছাদে-কখন তুমি হেঁটে যাবে

তোমরা বলছ, আমায় খুঁজে পেয়েছ?কিন্তু না তো,আমি পৃথিবীর মুখ দেখলাম

তুমি আমি আছি মুখোমুখিঅথচ কত দূরত্ব আমাদের মাঝে,দিনের পর দিন

মেঘের উপরে উঠে ঈশ্বরকে খুঁজলাম,কিন্তু না, তিনি সেখানে নেই।পৃথিবীর গভীরে

সেদিন লিখতে বসেছিলাম কবিতা,“যদি দেখো দেওয়ালে টাঙানো আমার ছবি”।সময়টা ছিল

তুমি আমার নাম কোনোদিন মুখে নিলে না।তোমার জিভ দাঁত ঠোঁটের

আজও রহস্য আমার নাম অরুণ কুমার চক্রবর্তী। বয়স পঞ্চাশর একটু