চার কদম এগুনোর স্বপ্ন দেখিয়ে দু কদম পেছানোয় দিশেহারা প্রেম গোত্তা খায় রম্ভস জটিলতায় ।
বেশতো ছিলেম তোমাতে,আমাতে,
অন্যদের ঈর্ষা, বিস্ময় চিন্হ, পূর্ণছেদ,কমাতে।
কচি পাতা আসা শক্ত ডালে পা ঝুলিয়ে তোমার দোলনা বালিকা রূপ বড়ো মুগ্ধকর,
সোনালী রোদ্দুরে,স্বপ্ন মাখা আবেশে অপরূপ মেঘবালিকা।
নৈঋতা নদীর স্নিগ্ধতা মেখে শুনেছি কতো গান।
ক্লান্ত রাত ফুৎকারে কাটিয়ে,ঘন্টা,মিনিট হিসেব বহির্ভূত কল্পনার শরীরী অবগাহন,পান কৌরি ডুব।
তবুও হটাৎ,সম্পর্কের মিষ্টি ঘ্রাণে বিদ্রোহী মেঘের
দাপট, রণহুঙ্কার,বড়ো বেসামালতা !
ডাল পালা ভেঙে,জড় ভরত আমার দিন যাপন !
দোলনা ভেঙ্গেছে আগেই! বিবর্ণ, পাংশুটে সোনালী রোদ ঘিরে ধরে কালো মেঘের ভ্রুকুটি।
ভারী বাতাসে কান পেতে রই,ভাসে আজো নূপুর
ধ্বনির ছান্দিক মিষ্টতা।
অতীতের,না ক্ষয়া স্মৃতির সিন্ধুক বোঝাই নিয়ে ,
রন্ধ্রে রন্ধ্রে পশলা বৃষ্টির মন খারাপের ঘ্রাণ !
নদী আপন গতিতে আজও, কখনো অসংখ্য পঙ্কিল বিদ্রুপ ভারে গতিশীলতার রুদ্ধতায় বিমর্ষ,
তবু আশার কিরণ তুমি, ভাবনায় রোজ দেখি সূর্যোদয় তুমি আছো ,নিঃশ্বাসে টের পাই।