যতই সুবিধারা চোখের সামনে হড়কে গেলে
অসুখী মননে মেঘলা আকাশের আবির্ভাব।
তখুনি সুখের আকাল দুর্ভিক্ষের সংজ্ঞা নিয়ে
জেগে ওঠে বদ্ধ কারাগারে।
তখুনি অসুখী দিনগুলো ঘনঘন পরিহাসে
আশেপাশে এসে ভালো মানুষের মতন বসে,
এমন দশায় গুনগুন গানে ব্যস্ত পড়ন্ত স্বভাব।
অসহ্য! অসহ্য! অসহ্য!
তবুও সহ্যের ঠিকানায় ঝলমলে আসমান ঘিরে
মিটমাট একটু করতেও পারে ধারকর্জ।
বাড়-বাড়ন্ত নিরাশায় অচ্ছুৎ রাখি সমর্পণ।
ঝকঝকে আলোর কিরণে দালান ভেসে গেলে
অসুবিধার অমাবস্যা তখন বিপন্ন দর্পণ।
মাভৈ: ! মাভৈ: ! মাভৈ:!
আর হবে না বলতে সুবিধা কই?
অসুবিধার গ্যাস চেম্বারে দিনগুলোর আর মাথাখুঁড়ে
বলতেই হবে না সুবিধার কোনো অভাব।