রূপকথার দেশে ছিল এক তুষার কন্যা
রূপে গুণে লক্ষ্মীবতী সুন্দরী সেই তণ্বী
আবলুশ রঙের কেশ ঠোঁট রক্তিম বর্ণা,
রঙ জৌলুশে বন্যা
মাতা হারিয়ে ফেলে মেয়ে, বিমাতা আসে
সুন্দরী মেয়ের রূপে হিংসায় কেবল মরে
শিকারী হস্তে সমর্পন মেরে ফেলার তরে
নরম মন ভাসে।
তুষার কন্যা খুঁজে পায় বামনের ঘর
রুটি জল খেয়ে মেয়ে আরাম করে
সাত বামুন ফিরে ঘরে সুন্দরী পায়
ঠাকুর দিল বর।
সৎ মাতা মারতে চায় শুনে বলে
অচেনা হতে থেকো তুমি বহু দূরে
ছদ্মবেশে মাতা এসে প্রাণ নিতে চায়
জাদু টোনার ছলে।
তিন বারের চেষ্টায় বিষ আপেলে মরে
বামন কেঁদে মরে দেহ আঁকড়ে ধরে
কফিনে বন্দী দেহ রাজপুত্র দেখে ফেলে
নেবেই দেহ পরে।
বিষাক্ত আপেল কণা ঝাঁকুনিতে বার হয়
মিনিট খানিক বাদে চোখ মেলে দেখে
আনন্দে কুমার বলে করবো তবে বিয়ে
রাজপুত্রের হলো জয়।