চাঁদের বুড়ি চরকা কাটেশীতের বুড়ি উল বোনেশীতের গুতোয় লোকজনসব জড়িয়ে

তখন আমার বয়সটা কতোই বা আর হবেতবে বুঝতে পারি আমি

এরাও মানুষ আমরা যদি পরিসংখ্যান লক্ষ্য করি এবং একটু অতীত

গল্প হলেও সত্যি সেদিন ইমার্জেন্সীর সামনে মস্ত ভিড় শ্রীজনীকে নিয়ে

প্রতিবাদ আজ একটা রাতের নয়!প্রতিবাদই হোক তোমার পরিচয়!!লক্ষ্মী রূপের এবার

স্বপ্নে সেদিন বাঁশ বাগানে গিয়েছিলাম একা।ইচ্ছে হলো সেথায় যদি পাই

সেদিন শহরে কান পেতে শুনি গুঞ্জন চারিদিকে!সাধুর শহরে বেশ্যা মরেছে

শুনুন মশাই বলছি যে সেইদত্ত বাড়ির গল্পইয়া বড় থালা ছিলখাবার

সারাদিন খাই খাই করে শুধু বায়নাএটা খাবো ওটা খাবো, করো

নরম খাটে আয়েস করে।ঘুমিয়ে ইঁদুর ছানা।।রাত দুপুরে অতর্কিতে বিড়ালটা দেয়

আছিস কেমন আমায় ছেড়ে?এখন আমি? অনেক দূরে।ঘুরছে ঠিকই জীবন চাকা।যেমনটা

চারিদিকে আজ সাজো সাজো রব।উমা এলেন ঘরে।।ঠিক একটি বছর পরে।গায়ে

রাজা তুমি নয়কো ভালো মোটেআটচ্ছো বসে দিন রাত্রি ফন্দিআগামী প্রজন্মকে

ভালোবেসে ঘর বেঁধেছিলাম বছর দশেক আগে।আজ যৌনতা টুকু রয়েছে পড়ে।।শরীর

দেখো দেখো রাত হয়নি যে শেষধ্রুব তারাটা যদিও ম্লানপথে যে

চোখে একরাশ নিরবতামুখে তার বিষাদের হাসিশুধালে ও মুখে নেই যে

নেপালের বায়না সেদিন ভরে ভীষণ জোড়ে, ধরলো নেপাল কান্নাসবারই তো

সমকামি – প্রথম পর্ব গল্প শুরু করার আগে বেশ কিছু

প্রেম ছিল তাঁর গোপন খামেপ্রেম ছিল তাঁর পদ্ম পাতায়জল কনার

আর তো আমি চাই না তোকেআমার সকল জুড়েমিথ্যে কেনো মরবো

মায়ের লেখা শেষ চিঠিটাপড়ছে খোকা আজমা যে তাঁর, আজ অনেক

বন্দী জীবন অন্ধকারে,একলা হয়েই কাটছে বেশতারই ভিতর বাঁচিয়ে রাখি, এক

গল্প শুনি আজব দেশেরমা ঠাকুমার মুখেমানুষ সেথায় কষ্টে বাঁচেপশুরা খুব