সে বসেছিল তার প্রশস্ত বারান্দায়
শরীরে যৌবনের গোধূলি নিয়ে। আমি,
বার্ধক্যের দোরগোড়া-পেরুনো, তার মুখোমুখি
অন্ধকারের ডানার রেশমি ছায়ায়।
একটি ক্লান্ত পাখির ডানা ঝাড়ার শব্দে
চিড় ধরে নিস্তব্ধতায়, হঠাৎ এক সময়
মনে হলো, সে নেই এই সন্ধ্যাময় বারান্দায়,
তার জায়গায় স্থাপিত
প্রসিদ্ধ কোনো ভাস্করের শিল্পিত পাথর।
সেই ভাস্কর্য এবং আমার মাঝখানে
দুলতে থাকে, ক্রমাগত দুলতে থাকে
আমার একটি না-লেখা কবিতা।