জঙ্গল বাড়ী ঘাঁটি পরদিন নীলাকে অত্যন্ত গম্ভীর ভাবাপন্ন মনে হচ্ছিলো।

বিদেশী ঘাঁটির সন্ধানে ডাঃ রায় আপনিই যে হত্যাযজ্ঞের নায়ক এ

অশরীরী আত্মা একটা ছায়ামূর্তির আকর্ষণে বনহুর যেন মন্ত্রমুগ্ধের মত এগিয়ে

ফাংহায় দস্যু বনহুর নাসিমাকে বাম হাতে জাপটে ধরে ডান হাতে

হীরাঝিল বনহুর প্রচণ্ড এক ঝটকায় যমদূত ও বলিষ্ঠ লোক দু’টির

যমদূত ও দস্যু বনহুর বনহুর ফিরে তাকাতেই ধপ ধপে সাদা

পাকিস্তানে দস্যু বনহুর লাহোরের সবচেয়ে বড় এবং নাম করা হোটেল

স্বাধীন বাংলায় দস্যু বনহুর হলুদ খালি ঘাঁটি। মুক্তি বাহিনী জোয়ানগণ

বন্ধ্যা জঙ্গলে দস্যু বনহুর সন্ধ্যা হয়ে আসছে। বন্ধ্যা জঙ্গল এক

নীল পাথর : 01 বলিষ্ঠ বাহু দুটি থেকে মুক্তি পাবার

জংলী মেয়ে গহন জঙ্গলের মধ্যে একটা পর্ণকুটিরের সম্মুখে এসে দাঁড়ালো

নূরীর সন্ধানে মহারাজা হীরন্ময় সেন রাণীকে লক্ষ্য করে বললেন–তুমি যাকে

নীল দ্বীপের রাণী ইরানীর চোখ দুটির দিকে তাকিয়ে বনহুর থমকে

মৃত্যু বিভীষিকা ইরানীর সংজ্ঞা ফিরে এলো এক সময়। চোখ মেলে

নির্জন বাংলোর অভ্যন্তরে নির্জন বাংলোর সম্মুখে গাড়ি রেখে নেমে পড়লো

কে এই নারী বনহুরও সঙ্গে সঙ্গে ফিরে তাকালো দেখলো সেই

পাতালপুরিতে দস্যু বনহুর নাইট ক্লাবের মালিক শ্যাম সিং হিংস্র জন্তুর

কস্তুরী বাঈ কান্দাই পর্বতমালার দক্ষিণ পাদমূলে এসে দাঁড়ালো মোদন তার

কান্দাই রহস্য কান্দাই পুলিশ অফিস। পুলিশ সুপার মিঃ আরিফ, মিঃ

কাপালিক ও দস্যু বনহুর আরও কয়েকদিন কেটে গেলো, এবার হোটেলেই

নাগরিক দস্যু বনহুর বিস্ময়ভরা কণ্ঠে বলে উঠলো বনহুর–রাণী দুর্গেশ্বরী তুমি!

দস্যু বনহুর ও নিশাচর বৈজ্ঞানিক ফারহান কৌশলে বনহুরের অনুচরগণকে বন্দী

দুর্গেশ্বরীর জীবন্ত সমাধি মহারাজ বাসুদেবও চিত্রার্পিতের ন্যায় আড়ষ্ট হয়ে গেছেন।

দস্যু বনহুর ও রাণী দুর্গেশ্বরী খট খট খট শব্দ মিশে

ইরান সাগরে দস্যু বনহুর শিউরে উঠলো জীমস মীরা, সমস্ত সাগরতল

কিউকিলা ও দস্যু বনহুর দৈত্যরাজ কিউকিলা তার বিরাট দেহ নিয়ে

গুপ্ত রহস্য কখন যে পাঠান ড্রাইভার এসে দাঁড়িয়েছে একটুও বুঝতে

ঢাকায় দস্যু বনহুর বলে চলেছে শোহেলী–দেখলাম এক প্রৌঢ় ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে

সুন্দরবনে দস্যু বনহুর বনহুর সখিনার হাত ধরে দ্রুত এগুতে থাকে।

ধূমকেতু মুহূর্তে বনহুরের সুন্দর মুখে একটা বিব্রত ভাব ফুটে উঠে,

ঝাঁম জঙ্গলে দস্যু বনহুর ঝাঁম জঙ্গল অভিমুখে রওয়ানা দেবার পূর্বে

আস্তানায় দস্যু বনহুর ঘর্মাক্ত দেহে কালি মাখা অবস্থায় বনহুর ইঞ্জিন-কক্ষ

ফৌজিন্দিয়া দ্বীপ নাসেরের দৃষ্টিদ্বয় হতে যেন অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ঠিকরে বের হচ্ছে।

নাবিক দস্যু বনহুর ভাগ্যিস বর্শাখানা বনহুরের দেহে বিদ্ধ হয়নি। সঙ্গে

সাপুড়ে সর্দার বোরখার নিচে মনিরার চোখ দুটো আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে

প্রতিধ্বনি থমকে ফিরে তাকায় বনহুর। মুখে তার কালো গালপাট্টা জড়ানো

রাত্রির ভয়ঙ্কর দ্রুত হস্তে লুসীকে সরিয়ে দিয়ে বনহুর সোজা হয়ে

দিল্লীর বুকে দস্যু বনহুর বনহুর যখন গঙ্গার বুক থেকে তীরে

বন্ধনহীন দস্যু বনহুর দস্যু বনহুর! ভয়ার্ত অস্ফুট কণ্ঠে উচ্চারণ করলো–

বাংলাদেশে দস্যু বনহুর বনহুরের বাহুবন্ধন থেকে নিজেকে মুক্ত করে নিয়ে

আফ্রিকার জঙ্গলে দস্যু বনহুর মীরা থ’ মেরে গেছে, কি আনন্দে

বনহুরের অন্তর্ধান গভীর রাত্রির নিচ্ছিদ্র অন্ধকারে প্রতিধ্বনি জাগে–খট খট খট

মৃত্যুর কবলে নূরী বনহুর নূরীর রক্তমাখা দেহটার দিকে একবার তাকিয়ে

বন্দী বনহুর অস্ফুট কণ্ঠে বললো মনিরা–কি বললে? বনহুর পূর্বের ন্যায়

কান্দাই-এর পথে দস্যু বনহুর ডবল স্পীডে গাড়িখানা ছুটে চলেছে। ড্রাইভ

চিত্রনায়ক দস্যু বনহুর ০১. স্টুডিও থেকে ফিরতে রাত প্রায় দুটো

মায়াচক্র দস্যু বনহুর যুবকের পাশে এসে কাঁধে হাত রাখলো। চমকে

বন্দিনী চারদিকে সীমাহীন অথৈ জলরাশি। শুধু জল আর জল। শেষ

দস্যু দুহিতা ০১. ভোরের শীতল হাওয়া শরীরে লাগতেই ঘুম ভেঙ্গে

ঝিন্দের রাণী ০১. মঙ্গলসিন্ধ কারাগারে বাস করলেও বাইরের সব খবর

ঝিন্দ শহরে দস্যু বনহুর ০১. বনহুর আর রহমান নিজেদের কামরায়

সর্বহারা মনিরা ০১. সর্দার, একি হল আপনার? সারা দিনরাত ধ্যানগ্রস্তের

সাগরতলে দস্যু বনহুর ভারতী নদীর বুক চিরে গভীর অন্ধকার ভেদ

মনিরা ও দস্যু বনহুর দস্যু বনহুর মনিরার ঘোমটায় ঢাকা মুখখানা

ছায়ামূর্তি পরদিন ভোর হবার সংগে সংগে পুলিশমহলে সাড়া পড়ে গেল।

দুর্ধর্ষ দস্যু বনহুর স্মিত হাস্যোজ্জ্বল মুখে বলে ওঠে বনহুর–হ্যাঁ, আমি

নথুরামের কবলে মনিরা আজ কদিন হয় মনিরা এই অন্ধকার কক্ষে

সৈনিক বেশে দস্যু বনহুর নিস্তব্ধ রাত্রির সূচিভেদ্য অন্ধকার ভেদ করে

দস্যু বনহুরের নতুন রূপ ০১. গাঢ় অন্ধকারে গোটা পৃথিবী আচ্ছন্ন।

দস্যু বনহুর ০১. দস্যু বনহুরের ভয়ে দেশবাসী প্রকম্পমান। পথে-ঘাটে-মাঠে শুধু