যখন অযুত যবগুচ্ছের মতো সুবিন্যস্ত কপোত কবিতা
স্বয়ং লিখে চলেছেন পরমা প্রকৃতি ,
তখন বেথেলহেমের আশ্চর্য আস্তাবলে
ক্ষমতার ক্রুর ক্ষুরবোমা কেন , ধর্মাশোক !
জিব্রাইল , ওদের কানের ভিতে বারবার গুঁজে দাও
এক দীর্ঘ একান্নবর্তী ডি এন এ’ র নদী ।
এককোষী অ্যlমিবার নির্জন নীল যন্ত্রনা থেকে
বহুকোষী মুক্তির সমবায় মন্ত্র দিয়েছো
বলে দাও , বলো বলো ডাইনোসর মা ;
মরে যায় মুক্ত বায়ু মধুময় আয়ু ।
তথাগত , দেখাও চৈতন্য চিরে সময়ের সাড়া পেয়ে
মুহূর্তেই ফুটে ওঠে সমবেত আম্রমুকুল ।
আদিম আঁধার পান করে মৌ- ভ্রুন
গড়ে তোলে চক্ষু মূলে আলোর ভান্ডার ।
তবুও অন্ধ কেন অন্ধকারে আব্রাহাম পিতা !
আরও কত উপমার সাজি আর সারি সারি
সত্য জ্বেলে সাজালে হবো আফ্রিকার হিরণ্য হিল্লোল
— আমরা আমরা , তাই আমিও !