পার্বনী ,
গুরু গম্ভীর যুবতী ,
উজ্জ্বল শ্যামলা, পটলচেরা চোখ, ঢাল কেশরাশিতে বেশ আকর্ষিত ছিল।
জীবনে প্রেম আসলেও দানা বাঁধতে পারে নি।
যৌবনকে পসরা করে উন্মুক্ত বাজারে কোনদিন সাজায় নি।
বেশ আঁটোসাঁটো পরম্পরায় বিশ্বাসী।
এক বিদেশী এল ভালোবাসার ঝুড়ি সাজিয়ে।
ফিরিয়ে দিল পার্বনী।
কঠিন তপস্যায় বিদেশী খুঁড়লো অন্তঃসলিলা।
ভেতরে কুলকুল করে প্রবাহিত হচ্ছে দয়া,মায়া, ভালোবাসা।
অমূল্য রতনের খনি অন্তঃসলিলা।
ডুব দিতে চাইলো।
হার মানলো পার্বনী ভালোবাসার কাছে।
আজ সে অন্তঃসলিলা নয়।
কানায় কানায় পূর্ণ এক নদী।