অমাবস্যার অন্ধকারে মেঘের পালকে
লুকিয়ে মায়াবী চাঁদ।
দ্বিধাহীন চোখে সজাগ সন্তরণে
কাটে উদাসীন রাত।।
মৃত্যুর পায়ে শৃংখল দিয়ে
স্বপ্নের জাল বুনি।
নদীর স্রোতে ধাবিত হয়ে
পরাগের রেণু গনি।।
বার্ধক্যের ছোঁয়া লেগেছে যেনো
খোলা জানালার কার্নিশে।
নয়নের অপূর্ণতা মেলে ধরা বুঝি
স্নিগ্ধতার আবেশে।।
হঠাৎ দমকা হাওয়ায় ভাঙ্গে শুনি
দুঃস্বপ্নের কোলাহল।
মনের গোপন ঘরের দাওয়ায় বসি
পান করি হলাহল ।।
তমসা ঘনিয়ে আসে চারিপাশে
দেখি মৃত্যুর বিভীষিকা।
জীবনের পরিসমাপ্তি আসন্ন শুধু
পড়ে রয় অহমিকা।।
নিঃশ্বাসে বিষ যতই ঝরুক তবুও
বিকৃত প্রেম ধরে রাখা
সন্দিহান দূষিত স্বপ্নগুলোর আজ
উপন্যাসেই বেঁচে থাকা।।