ভুলতে চাইলেই কবরগুলো নড়ে চড়ে ওঠে
শ্মশানের চুল্লীরা দপ্ করে নিভে যায়
নৈঃশব্দ্য মিনারের শকুন চোখ চিকচিক ঝরে
ডুবতে চেয়েছি বলেই ভেবো না
আজ রাতেই নদীকে বলবো
স্রোতের পাতাল খিড়কি খোলো
দু’ চার শতাব্দী দেরী হতে পারে
ভাবনাগুলোকে বলেছি অপেক্ষা করো লিখবো কবিতা
নতুন ভাবনা এসে লুট করে নিয়ে যায়
পুরোনো ভাঁড়ার
সময়কে চুপিচুপি বলি
আমারই আঠারোর অনুভব বিকেল বেঞ্চে পেতে দিও
অভিজ্ঞ বোধ ছেঁটে
যোগ্য রেখো যৌবনের শুদ্ধ অনুবাদে