খুব ইচ্ছে করে নীল আকাশের বুকে মেঘের বাড়ি বানাতে।
যখন তুমি রেল গাড়ির কামড়ায় প্রকৃতির মধ্যে পানকৌড়ি ডুব দাও আনমনে,
আমি তখন মেঘের পিঠে চেপে রেল গাড়ির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটি জোরকদমে!
ভাবছো তুমি, যত আজগুবি কল্পনার বালখিল্যতা আমার মনে,
কালো মেঘের চুলে রুপোলি ঝিলিকে কবে আর বড়ো হবে?
খুব ইচ্ছে করছে মেঘের মতো ভেসে চলে যাই তোমার কাছে!
বলো, কেমন করে আসবে?
কেন? বৃষ্টির ঝোড়ো হাওয়ায় উড়ে আসবো ডানা মেলে।
তোমাকে ছুঁয়ে না দিয়ে অনেক গল্প করবো মন ভরে।
তুমি বলছো,একদম তোমার সময় নেই। অনেক কাজ, কাগজ পত্র রয়েছে ছড়িয়ে টেবিল জুড়ে!
রির্পোট জমা যে করতে হবে।
বেশ, তবে ফিরে যাই আকাশে সুদূর ওই নীল দীগন্তে।
আচ্ছা,কেমন করে যাবে?
বৃষ্টি গেছে থেমে, উড়ো মেঘ গেছে উড়ে !
কেন? সন্ধ্যা নামলেই বলাকার দল ফিরে যায় নীড়ে!
আমি ওদের সাথেই ফিরে যাবো বন্ধুত্বের ভাব জমিয়ে।
তুমি একাই থেকো তোমার
ভাব-জগতে!
বৃষ্টি জানো, রাগলে তোমায় ভারি সুন্দর লাগে!
এসো, ঝালমুড়ি আর বারোভাজা খাই। দুজনে গল্পে মাতি মন ভরে।
জলভরা মেঘে তোমায় ভিজিয়ে দিলাম পবিত্র আলিঙ্গনে।