বুকেতে মহাশূন্যতা,ভয়ংকর তুমিহীনতায় আচ্ছন্ন এ শহর
” অমরাবতীর সুরযুবতী ” – র ভালোবাসা জেগে ওঠে বসন্তের জামা গায়ে ।
গৈরিশ ছন্দে বেজে ওঠে সুর – ভেসে যায় স্রোতে ও নয়নের স্বপ্নাভ রঙিন দৃষ্টি
প্রেমহীন ষোড়শী অনিয়ান,পতঙ্গের ন্যায় প্রবেশ করে মৃত্যুশিখায়।
বিন্দু,বিন্দু বিধান ভাঙে প্রবাহমান শ্রুশুত চতুষ্পাঠীর
কামনা রোহিত তৃষিত আকুল আঁখি ,প্রেমে নিষিক্ত স্বপ্ন সৃষ্টির প্রলোভনে।
অনন্তকালের গৃহহারা – মরীচিকার পিছে ছোটে , না পাওয়ার বেদনায়
দিবাসনে পরকীয়ায় রক্তাক্ত জিহ্বা- সহস্র বছরের অবৈধ আমানত।
জীবনের পরম লগণ ভ্রমে,নদীর স্রোতের ন্যায় স্বাধীনতার বিকিকিনি-
সহসাই অস্ত যায় রবি, সন্ধ্যতারা নিভু,নিভু তমসায় হারায় উদবর্তনে।
জাত,ধর্ম,মতাদর্শ মুখোশের পর মুখোশে জড়ানো সৌভিক জারিজুরিতে –
অক্ষমে জাবরের হাহাকার, আর কতকাল ঝোলাবে সতীত্বের দলিল ?
নিষিদ্ধ এ শহর ,কলঙ্কময় সমাজ এখনও অনদ্ধত সঙ্গমে
প্রেয়সীর দেহের জ্যোৎস্নামধু খায় চুষে,চুষে,শুষে ,শুষে সৌভিক জাহান্নামে
সৌহার্দ বিরল কামুক সৌপ্তিক – ভাঙা সেতুর নীচে নিথর রক্তাভ সৃক্কনি
আর কত , কতকাল প্রেম গুনবে মৃত্যুপ্রহর , নিষিদ্ধ প্রেমের নিষিদ্ধ প্রহরে ?