টুপ করে ঝরে পড়া ‘ শিশিরের শব্দ ‘
মনে করায় তোমার কাছে আসা ।
রবি ঠাকুর কবেই বলেছিলেন,
‘এ চিঠির নেই জবাব দেবার দায়,
আপাতত এটি দেরাজে দিলেম রেখে,
পার যদি এস শব্দবিহীন পায়,
চোখ টিপে ধোরো হঠাৎ পিছন থেকে ‘।
না সবকিছু শিশিরের শব্দ হয়ে ওঠে না,
রবি ঠাকুরের কথা ব্রাত্য হয়ে যায়,
কখনও কখনও ভরা কোটালের জলে
রক্তনদী গ্রাস করে মনের আবাদী জমি এক লহমায়।
বিশ্বাসের নদীবাঁধ ভেঙে হয় টুকরো।
না, তোমার ভাবার কথা নয় এসব।
লোভ আর পাপ পাশাপাশি চলে,
চলে অলীক উচ্চাকাঙ্খা।
ভাবতে হয় গভীরে।
দর্জির কাপড় কেটে কিছু তৈরি করাতে থাকে
অসংখ্য ছিদ্র। রিফুও কাজে লাগে না।
আনফিট ড্রেস।
অনেকটা পাগলামি জড়িয়ে ছিল সম্পর্কে,
এগুলো তার স্বগোতক্তি।
জাদুঘরের স্টাফ করা জীবন আর
বেঁচে থাকা এখন সমার্থক।