কর্মনাশা দিনগুলোতে প্রেতাত্মারা ভর করে
মগজের গভীর কেন্দ্রালয়ে।
কেন্দ্রে ছিল শান্তির শালীন সহাবস্থান
এক্ষণে ওলটপালট, মহাশ্মশান-মশান
সেখানে ক্ষুধার্ত শিবারা মাংসপিণ্ড নিয়ে
কাড়াকাড়ির ব্যস্ততায় হৈ চৈ তুলকালাম,
হা জগদীশ্বর! কোথায় তবে এলাম
কাকেই বা জানাব প্রাণভরা সেলাম?
সেলামের তোয়াক্কা না করে বাজী ধরে
জাঁহাবাজ কাছাখোলা দিবসের ছলাকলা
প্রতিবার তর্জনী তুলে শুধোয় বাস্তবে
কার জন্য এমন এমন বিশ্রী কাণমলা?
শতবার এমত অবস্থার প্রত্যুত্তরে নেই রুচি,
কানে কানে হাওয়া যায় শুনিয়ে
পতনের অশুভ সমাচার,
এত এত এত কাদা শরীরে মেখেও
আমরা ভাবি শুদ্ধ শুচি!