ভগ্নাংশে আছি ভাবতেই , ভগ্ন হয় উরু ।
বিনম্র ঘাসের মতো চৈতন্য প্রতিভা পেলাম কই !
সাম্প্রতিক বালির পাহাড় বৃত্তে
আল্পসের বনেদী বাতাস খুঁজে চলি ।
কী মুর্খ মমতা ঢালি ঝুরঝুরে কলাবন মূলে !
ক্রমশ ছোট হয়ে আসে সময় শরীর ।
ঝরে’ ঝরে’ হালকা হলে কল্পনার নলকূপ টান
স্বরবর্ণের মতো স্বনির্ভর হেঁকে বলি
–বিষন্ন এ অহঙ্কারের শেষ রক্ত শুষে নাও
ছিঁড়ে যাওয়া মশারির মাঝারি মশারা ।
নিঃস্ব সুখ এসো , আমি ফের পুরাণের
পৌষের খাঁ খাঁ মাঠে অভিমানী পদাতিক হবো ।