Skip to content

Banglasahitya.net

Horizontal Ticker
বাঙালির গ্রন্থাগারে আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত
"আসুন শুরু করি সবাই মিলে একসাথে লেখা, যাতে সবার মনের মাঝে একটা নতুন দাগ কেটে যায় আজকের বাংলা"
কোনো লেখক বা লেখিকা যদি তাদের লেখা কোন গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের এই ওয়েবসাইট-এ আপলোড করতে চান তাহলে আমাদের মেইল করুন - banglasahitya10@gmail.com or, contact@banglasahitya.net অথবা সরাসরি আপনার লেখা আপলোড করার জন্য ওয়েবসাইটের "যোগাযোগ" পেজ টি ওপেন করুন।
Home » জাপানি লেখক রিয়ুনোসুকে আকুতাগাওয়া || Sankar Brahma

জাপানি লেখক রিয়ুনোসুকে আকুতাগাওয়া || Sankar Brahma

জাপানি লেখক রিয়ুনোসুকে আকুতাগাওয়া (芥川 龍之介, Akutagawa Ryūnosuke)

রিয়ুনোসুকে আকুতাগাওয়ার জন্ম ১লা মার্চ ১৮৯২ সালে জাপানের টোকিওর কেওবাশি জেলায়। তাঁর পিতা ছিলেন তোষিজো নিহারা এবং মাতা ছিলেন ফুকু আকুতাগাওয়া। তিনি ছিলেন তাদের তৃতীয় সন্তান এবং পুত্র হিসাবে প্রথমজন । তাঁর নামকরণ ‘রিয়ুনোসুকে’ (‘ড্রাগনের সন্তান’) করা হয় কারণ তিনি ড্রাগনের বছরে, ড্রাগনের মাসে, ড্রাগনের দিনে এবং ড্রাগনের ঘণ্টায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। জন্মের কিছুদিনের পর তাঁর মা মানসিক রোগের শিকার হন, এবং সেই জন্য রিয়ুনোসুকের দেখভাল করেন তাঁর মামা দোষও আকুতাগাওয়া, যার থেকে উনি পরে ‘আকুতাগাওয়া’ নামটি গ্রহণ করেন। ছোট থেকেই তাঁর প্রাচীন চীনা সাহিত্যের প্রতি আকর্ষণ তৈরি হয় এবং মোরী ওগাই আর নাৎসুমে সোসেকির লেখার প্রতি আগ্রহী হন।

১৯১০ সালে উনি প্রথম উচ্চশিক্ষা বিদ্যালয়ের ছাত্র হন এবং সেখানে ‘কান কিকুচি’, ‘কুমে মাসও, ‘ইউজো ইয়ামামোতো’ এবং ‘সুচিয়া বুনমেইর’ প্রমূখদের সঙ্গে পরিচয় তাঁর , এরা সবাই পরবর্তী কালে লেখক হন। উনি ১৯১৩ সালে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি সাহিত্যর ছাত্র থাকা কালীন লেখা আরম্ভ করেন।
তাঁর স্থানীয় নাম – রিয়ুনোসুকে নিহারা এবং ছদ্মনাম চোকোদো সুজিন (澄江堂主人)।

ছাত্র থাকা কালীন উনি নিজের ছোটবেলায় বন্ধু ‘ইযাওই ইওশীদা’-কে বিয়ের প্রস্তাব দেন, কিন্তু ওনার দত্তক পরিবার এই প্রস্তাব মেনে নেয় না। ১৯১৬ সালে উনি ‘ফুমি সুকামোতো’-র সঙ্গে মিলিত হন এবং ১৯১৮ সালে তাকে বিয়ে করেন। তাদের তিনটি সন্তান হয় – হিরোশি আকুতাগাওয়া (১৯২০-১৯৮১ সাল) যিনি ছিলেন এক অভিনেতা, তাকাশি আকুতাগাওয়া (১৯২২-১৯৪৫ সাল) যে ছাত্র কালীন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বুর্মেইর লড়াইতে নিহত হয়, এবং যাসুশী অকুতাগাওআ (১৯২৫ – ১৯৮৯ সাল), যিনি একজন সুরকার।

স্নাতক হওয়ার পর কিছুদিনের জন্য তিনি কানাগাওআর যাকোসুকার নৌ-সেনা জন্ত্রবিজ্ঞান বিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে চাকরি করেন। পরে সে চাকরি ছেড়ে উনি পুরোপুরি সাহিত্যচর্চা করা শুরু করেন।
১৯১৪ সালে আকুতাগাওয়া এবং তাঁর বন্ধুরা মিলে সাহিত্য জার্নাল নতুন চিন্তার ধারার (শিনসিচো) পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। জার্নালে নিজের লেখা ছাড়াও ‘উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস’ এবং ‘এনাটোলে ফ্রান্সের’ লেখা অনুবাদ করে ছাপানো হয়। আকুতাগাওয়া পরের বছর, ছাত্র অবস্থায়, নিজের ছোটগল্প “রাশোমন” রাজকীয় সাহিত্য (তেইকাকু বুঙ্গাকু) জার্নালে প্রকাশিত করেন। গল্পটি দ্বাদশ শতাব্দীর এক লোককথার উপর ভিত্তি করে লেখা। আকুতাগাওয়ার বন্ধুদের এই গল্পটি ভাল লাগে না এবং তারা এর প্রচুর সমালোচনা করেন। তবুও ১৯১৫ সালে, আকুতাগাওয়া সাহস সঞ্চয় করে নিজের শ্রদ্ধার পাত্র, লেখক ‘নাৎসুমে সোসেকি’-র সপ্তাহিক সাহিত্যচক্রে যোগ দেন। নভেম্বর মাসে তিনি পুনরায় “রাশোমন” প্রকাশিত করেন ‘তেইকাকু মোনগাকু’ সাহিত্যিক পত্রিকায়। ১৯১৬ সালে তিনি ছোটগল্প “নাক” প্রকাশিত করেন। সোসেকি চিঠি লিখে এই গল্পটির প্রশংসা করেন এবং আকুতাগাওআ নিজের লেখার সাফল্যের প্রথম স্বাদ পান।

এই সময় আকুতাগাওআ হাইকু লেখা শুরু করেন ‘গাকি’ হাইগোর (হাইকু লেখার ছদ্মনাম) আড়ালে। এর পর উনি আরো কিছু ছোটগল্প লেখেন যার পটভূমি ছিল হেইআন যুগ, এডো যুগ এবং মেইজি যুগ। এই লেখাগুলি ঐতিহাসিক ঘটনা এবং প্রাচীন সাহিত্যর পূর্ণবাখ্যা করে লেখা।
উদাহরণ স্বরূপ “গেসাকুর প্রতি সমর্পিত জীবন” (গেসাকু জানমাই, ১৯১৭ সালে), “বাঞ্জার জমির সংগ্রহ” (কারেনো-শো, ১৯১৮ সালে), “নরক পর্দা” (জিগোকু হেন, ১৯১৮ সালে), “এক খৃষ্টানের মৃত্যু” (হোকোইওনিন নো শি, ১৯১৮ সালে) এবং “বল” (বুটোকাই, ১৯২০ সালে)। অকুতাগাওআ সাহিত্যিক প্রকৃতিবাদের কট্টর বিরোধী ছিলেন। ওনার “কমলালেবু” (মিকান, ১৯১৯) আর “শরৎ” (আকী, ১৯২০) এর পটভূমি আধুনিক কালে।

১৯২১ সালে তিনি সাহিত্যের কাজ ফেলে চার বছর চীনে কাটান, ওসাকা মানিচি শিনবুন (ওসাকা প্রতিদিন সংবাদ) এর জন্য রিপোর্টিং করার জন্য। এই যাত্রাটি জন্য তাঁর খুব ধকল হয় এবং তিনি এমন কিছু অসুখ বাঁধান যার থেকে তিনি কখনোই সুস্থ হয়ে উঠতে পারেননি। ফিরে আসার পর ১৯২২ সালে উনি প্রকাশিত করেন “উদ্যানে” (ইআবু নো নাকা)। সাংবাদিকতা করা কালীন উনি দক্ষিণ চীনের অনেক শহর যেমন ন্যাংকিং, সাংহাই, হ্যাংজহু এবং সুজহুতে যান। যাত্রার আগে উনি “ন্যাংকিংয়ের যীশু খ্রিস্ট” নামক একটি ছোটগল্প লেখেন ন্যাংকিংয়ের খৃস্টান সমাজ নিয়ে। গল্পটির কাল্পনিক ন্যাংকিং প্রাচীন চীন সাহিত্যের ন্যাংকিংয়ের উপর ভিত্তি করে লেখা।

অকুতাগাওআর লেখা তাঁর এই চিন্তাধারার প্রতীক যে সাহিত্য লেখা একটি আন্তর্জাতিক কর্ম, যেটি পাশ্চাত্য এবং জাপানি সংস্কৃতির মিলন ঘটাতে পারে। সেটি দেখা যায় অকুতাগাওআর পুরোনো সাহিত্যের ব্যবহারে। তিনি অনেক সংস্কৃতির এবং অনেক পুরনো সময়কালীন সাহিত্যকে নেন এবং তাকে আধুনিক সংবেদনশীলতা দিয়ে, এক নতুন চিন্তাধারায় প্রস্তুত করেন নানা উপায় উদ্ভাবনের মাধ্যমে। সংস্কৃতি এবং সংস্কৃতিক পরিচয় আকুতাগাওআর অনেক লেখার একটি প্রধান বিষয়। এই সব লেখায় তিনি খুঁজেছেন যখন দেশে বাইরের প্রভাব সব থেকে বেশি ছিল, তখন কিভাবে জাপানের সাংস্কৃতিক পরিচয় তৈরি হয়। উদাহরণ স্বরূপ ছোটগল্প “শহীদ/এক খ্রিষ্টানের মৃত্যু” (হোকোইওনিন নো শি, ১৯১৮ সালে) যার পটভূমি জাপানে প্রাথমিক খ্রীস্টান মিশনারিদের সময়।

অকুতাগাওআর গল্পে স্ত্রী চরিত্র লেখকের জীবনের মা রূপী মহিলাদের আদলে লেখা। তাঁর গল্পে মহিলা চরিত্রের ভূমিকা হিসাবে লেখকের নিজের জীবনের তিন মহিলার প্রভাব গুরুত্বপূর্ণ, যারা ছিলেন তাঁর মা ও মাসি । প্রথমতঃ তাঁর জন্মদাতা মা ফুকু, যার থেকে উনি মানসিক রোগের উত্তরাধিকার হন। যদিও বা তিনি ফুকুর সঙ্গে বেশি দিন কাটাননি, তবুও অকুতাগাওআ তার সঙ্গে নিজের সব থেকে ভাল মিল খুঁজে পেতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে কোনো সময় তিনিও পাগল হয়ে যাবেন এবং তা না হলে তাঁর জীবন বৃথা। অকুতাগাওআর মাসি ফুকি ওনার জীবনে সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। উনি অকুতাগাওআর স্থির মনোনিবেশ চাইতেন, বিশেষতঃ যখন তার বয়েস বাড়তে থাকে।
অকুতাগাওআর গল্পে মহিলারা প্রভাবশালী, আগ্রাসী, প্রতারক এবং স্বার্থপর। আবার পুরুষ চরিত্রদের মহিলাদের শিকার রূপে দেখিয়েছেন লেখক। উদাহরণ স্বরূপ ছোটগল্প “কেসা এবং মোরিতো” (কেসা তো মোরিতো, ১৯১৮ সালে) যেখানে প্রধান নারী চরিত্র নিজের প্রেমিক এবং নিজের স্বামীর কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেন।
“ঘোড়ার পা”, লেখকের হাতে লেখা পাতা, ১৯২৫ সালে আকুতাগাওআর শেষ সাহিত্যিক জীবনে ছাপ ফেলে তার শারীরিক এবং মানসিক পলায়ন-বৃত্তি। এই সময়কার বেশিরভাগ লেখা আত্মজীবনী, কিছুটা তাঁর নিজের ডাইরি থেকে নেওয়া। এই সময়কার কাজের মধ্যে পড়ে “ডাইডোজি শিনশুকের প্রাথমিক জীবন” (ডাইডোজি শিনশুকে নো হানসেই, ১৯২৫ সালে) এবং “মৃত্যু পঞ্জিকা” (টেনকিবো, ১৯২৬ সালে)।

আকুতাগাওআ আর তানিজাকি জুনিচিরোর মধ্যে প্রকাশ্য বিতর্ক হয় এই নিয়ে কি সাহিত্যে কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ – কিভাবে লেখা হবে নাকি কি বিষয় নিয়ে লেখা হবে (সংগঠন না ভাবমূর্ছনা)?
অকুতাগাওআ মনে করতেন গল্পের সংগঠন, মানে কিভাবে গল্পটি বলা হচ্ছে, তা বেশি জরুরি গল্পের পটভূমি বা প্লট থেকে। জুনিচিরো ঠিক উল্টোটা বিশ্বাস করতেন।

আকুতাগাওআর শেষ পর্যায়ের সাহিত্যের মধ্যে পরে, কাপ্পা (১৯২৭ সালে) যেটি জাপানি লোককথার একটি প্রাণীকে নিয়ে লেখা ব্যঙ্গচিত্র – “ঘূর্ণমান চাকা” (হাগুরুমা, ১৯২৭ সালে), “একটি বোকার জীবন” (আরু আহো নো ইসশো), “সাহিত্যিক, সব প্রচুর সাহিত্যিক” (বুনগেইটেকি না আমারি নি বুনগেইটেকি না, ১৯২৭ সালে)।

জীবনের শেষের দিকে অকুতাগাওআ দৃষ্টিভ্রম রোগে আক্রান্ত হন এবং তাঁর মা এর থেকে পাওয়া মানসিক রোগের দুশ্চিন্তা আরো বেড়ে যায়। ১৯২৭ সালে নিজের পত্নীর এক বন্ধুর সাথে মিলে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন। সেই চেষ্টাটা বিফল হয়।
তখন অকুতাগাওআর উইলের একটা শব্দ নিয়ে ভবিষ্যতের “অস্পষ্ট নিরাপত্তাহীনতায়” ভুগছিলেন (ぼんやりした不安, বোন’যারি শিতা ফুআন)। যখন তাঁর বয়স ছিল ৩৫ বছর।
পরে তিনি ২৪ই জুলাই ১৯২৭ সালে, মাত্র ৩৫ বছর বয়সে বার্বিটাল (ওষুধ) অতিরিক্ত মাত্রায় খেয়ে নিজের জীবনের সমাপ্তি ঘটান। বার্বিটাল ওষুধটি উনি তাঁর ডাক্তার ‘সাইতো মোকিচি’-র কাছ থেকে পান।
আকুতাগাওআ নিজের অল্প জীবনে ১৫০ টার বেশি ছোটগল্প লিখেছেন। ১৯৫০ সালে আকিরা কুরোসাওয়ার জনপ্রিয় সিনেমা রশোমন আকুতাগাওআর “উদ্যানে” গল্পের পুনরায় নিবেদন। সিনেমায় দেখানো রশোমন দরজার সিন আকুতাগাওআর “রাশোমন” গল্পের ওপর ভিত্তি করে। উক্রেনের সুরকার ভিক্টোরিয়া পলেভা গাগাকু (১৯৯৪ সালে) নামক ব্যালে লেখেন, আকুতাগাওআর “নরক পর্দা” থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। জাপানি সুরকার মায়াকো কুবো রাশমন নামের অপেরা লেখেন আকুতাগাওআর “রাশোমন” উপরে ভিত্তি করে। অপেরার জার্মান সংকলন অনুষ্ঠিত হয় অস্ট্রিয়ার গ্রাজে ১৯৯৬ সালে এবং জাপানি সংকলন অনুষ্ঠিত হয় টোকিওতে ২০০২ সালে।

তিনি ছিলেন একজন ‘তাইশো’ কালিন জাপানি লেখক। তাঁকে “জাপানি ছোটো গল্পের জনক” বলা হয়ে থাকে এবং তাঁর নামে জাপানের সেরা সাহিত্যিক পুরস্কার “আকুতাগাওয়া প্রাইস”-এর নামকরণ করা হয়েছে। আধুনিকতাবাদ সাহিত্য আন্দোলনের তিনি একজন অন্যতম প্রবক্তা ছিলেন।

১৯৩৫ সালে আকুতাগাওআর জীবনভর বন্ধু কান কিকুচি ওনার সম্মানে একটি সাহিত্যিক পুরস্কার স্থাপন করেন যার নাম ‘আকুতাগাওআ পুরস্কার’। এই পুরস্কারটি জাপানি সাহিত্যের প্রতিভাবান নতুন লেখকদের দেওয়া হয়।

তাঁর উলেখযোগ্য রচনা
———————————–

( বছর /জাপানি শীর্ষক/ ইংলিশ শীর্ষক ইংলিশ অনুবাদক)

১৯১৪ সালে 老年 রোনেন Old Age (বর্ধক্য) রায়ান চৈ
১৯১৫ সালে 羅生門 রাশোমন Rashōmon (রাশোমন) জে রুবিন
২৯২৬ সালে 鼻 Hana The Nose (নাক) জে রুবিন
芋粥 ইমোগাউ Yam Gruel (যাম ফেন)
手巾 হানকেচি The Handkerchief (রুমাল) চার্লস ডে উলফ
煙草と悪魔 তাবাকো তো আকুমা Tobacco and the Devil (তামাক এবং শয়তান)
১৯১৭ সালে 尾形了斎覚え書 ওগাতা রযূসাই অবএ গাকি Dr. Ogata Ryosai: Memorandum (ডঃ ওগাতা রযূসাই: স্মারকলিপি)
戯作三昧 গেসাকুজানমাই Absorbed in writing popular novels (জনপ্রিয় উপন্যাস লিখতে ব্যস্ত)
首が落ちた話 কুবি গা ওচিতা হানাশি The Story of a Head That Fell Off (কাটা মাথার গল্প) ২০০৪ সালে, জে রুবিন
১৯১৮ সালে 蜘蛛の糸 কুমো নো ইটো The Spider’s Thread (মাকড়সার জাল) জে রুবিন
地獄変 জিগোকুহেন Hell Screen (নরক পর্দা) জে রুবিন
枯野抄 কারেনো শো A commentary on the desolate field for Bashou (বাসোর জন্য বাঞ্জার জমির উপর লেখা বক্তব্য)
邪宗門 জাশুমন Jashūmon
奉教人の死 হোক্যনিন নো শি The Death of a Disciple (এক শিষ্যের মৃত্যু) চার্লস ডে উলফ
১৯১৯ সালে 魔術 মাজউৎসু ম্যাজিক
竜 রিয়ু Dragon: the Old Potter’s Tale (ড্রাগন: বুড়ো কুমারের গল্প) জে রুবিন
১৯২০ সালে 舞踏会 বুটোউ কাই A ball (একটা বল)
秋 আকি Autumn (শরৎ) চার্লস ডে উলফ
南京の基督 ন্যাংকিং নো কিরিসূতো Christ in Nanking (ন্যাংকিংয়ে যীশু খৃস্ট)
杜子春 তশিশুন Tu Tze-chun (তু সে-চুন)
アグニの神 আগুনী নো কামি God of Aguni (আগুনীর ঈশ্বর)
১৯২১ সালে 山鴫 ইযামা-শিগি A snipe (জলাশয়ের পাখি)
秋山図 শুজানজু Autumn Mountain (শরতের পাহাড়)
上海游記 সাংহাই ইউকি A report on the journey of Shanghai (সাংহাই যাত্রার রিপোর্ট)
১৯২২ সালে 藪の中 ইআবু নো নাকা In a Grove, also In a Bamboo Grove (উদ্যানে)
将軍 শোগুন The General (শোগুন)
トロッコ টোর্রকো A Lorry (একটি লরি)
১৯২৩ সালে 保吉の手帳から ইআসুকিচি নো টেচো কারা From Yasukichi’s notebook (ইআসুকিচির নোটবই)
১৯২৪সালে 一塊の土 ইক্ক৷ই নো সুচি A clod of earth (এক থলে মাটি)
১৯২৫ সালে 大導寺信輔の半生 ডাইডোজি শিনসুকে নো হানসেই Daidōji Shinsuke: The Early Years (ডাইডোজি শিনসুকে: প্রাথমিক জীবন)
侏儒の言葉 শুজু নো কোতোবা Aphorisms by a pygmy (ক্ষুদ্র বাণী)
১৯২৬ সালে 点鬼簿 টেনকিবো Death Register (মৃত্যু পঞ্জিকা) জে রুবিন
১৯২৭ সালে 玄鶴山房 গেনকাকু সানবো Genkaku Sanbo (গেনকাকু সানবো)
蜃気楼 শিনকিরো A Mirage (মৃগতৃষ্ণা)
河童 কাপ্পা Kappa (কাপ্পা)
文芸的な、余りに文芸的な বুনগেইটেকি না, আমারিনি বুনগেইটেকি না Literary, All-Too-Literary (সাহিত্যিক, সব খুব সাহিত্যিক)
歯車 হাগুরুমা Spinning Gears (ঘূর্ণমান চাকা) জে রুবিন also Cogwheels চার্লস ডে উলফ
或阿呆の一生 আরু আহো নো ইসশো Fool’s Life (বোকার জীবন) জে রুবিন also ‘The Life of a Fool” চার্লস ডে উলফ
西方の人 সাইহো নো হিতো The Man of the West (পাশ্চতের মানব)
或旧友へ送る手記 আরু কিযুযু এ ওকুরু শুকি A Note to a Certain Old Friend (এক পুরোনো বন্ধুর জন্য একটি নোট)।

—————————————————————-
[ সংগৃহীত ও সম্পাদিত। তথ্যসূত্র – উইকিপিডিয়া ]

Issatsu de meisaku ga wakaru akutagawa ryūnosuke। Tobehara, Bunzō. 戶部原, 文三, Koishikawa Bungaku Kenkyūkai., 小石川文学研究会। Tōkyō Ronguserāzu। ২০০৭ সাল। আইএসবিএন 978-4-8454-0785-9. ওসিএলসি 675210156.
R, Puglisi; A, Lukaj (২০১৫ সাল)। “Developmental Potential of Embryos Produced In Vitro by Sperm from Bulls of Contrasting In Vivo Fertility and Ovocytes Retrieved from a Same Donor”। Advancements in Genetic Engineering – 04 (03)। আইএসএসএন 2169-0111। ডিওআই -10.4172/2169-0111.1000131.
Books: Misanthrope from Japon Monday আর্কাইভইজে আর্কাইভকৃত ১ মার্চ ২০১৭ সাল।
Time Magazine. ২৯শে ডিসেম্বর ১৯৫২ সাল।
戸部原, 文三 (২০১৫ সাল). 一冊で名作がわかる 芥川龍之介(KKロングセラーズ). PHP研究所. ISBN 978-4-8454-0785-9.
Keene, Donald (২৯৮৪ সাল). Dawn to the West: Japanese Literature of the Modern Era. New York – Holt, Rinehart and Winston. পৃষ্ঠা. ৫৫৮ – ৫৬২. ISBN 978-0-03-062814-6.
関口, 安義 (২০০৭ সাল). 世界文学としての芥川龍之介. Tokyo: 新日本出版社. পৃষ্টা – ২২৩. ISBN 9784406050470.
“芥川龍之介 或旧友へ送る手記”. www.aozora.gr.jp.
Peace, David (২৭শে মার্চ ২০১৮ সাল). “There’d be dragons”. The Times Literary Supplement. Retrieved ৪ঠা মার্চ ২০১৯ সাল.
Arita, Eriko, “Ryunosuke Akutagawa in focus”, Japan Times, ২৮ই মার্চ ২০১২ সাল, পৃষ্ঠা – ৮.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Powered by WordPress