নারীধর্ষণের আগে ঘাতক যেখানে যায়, সেখানে বৃশ্চিক
শস্য নষ্ট করে ফেলে: জীবন্ত ভেড়ার মিহি লোমে কেরোসিন
ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেখে, মূত্রধারা বেয়ে বিষাক্ত পিঁপড়ে
পুংঅঙ্গ দিয়ে ঢুকে সব শুক্র শুষে নেয়, রক্তাক্ত থলিতে
শুধু জ্বালা, নীল বিষ আর আঠা; ময়ূরের মতো তার গায়ে
তখন অসংখ্য চোখ রোদ লেগে বন্ধ হয় খোলে, পশুপাখি
দেখে অর্ধনারীশ্বর নিয়ে লোকালয় ছেড়ে চলেছে ঘাতক।
তখন দু’ভাবে নামে সমকাল, একদিকে নেমে আসে বৃষ্টি
যেদিকে উটের সারি, কুঁজের মতন স্তন, শক্ত ও কঠিন
চামড়া পরানো; দাঁতে কেটে কেটে সে চামড়া করেছে ছিবড়ে
তবু শান্তি নেই আজ, কালপুরুষের সাত বাহু গ্যালাক্সিতে
লুঠ ও সন্ত্রাস করে ফেরে; পূর্ণিমায় বাড়ি এসে স্ত্রীর পায়ে
কামড়ে তাকিয়ে থাকে কোমরে বিছের দিকে, যত কষ্ট হোক
তুমি কি দেবে না ভিক্ষা নিজের ভিক্ষান্ন থেকে যদি হাত পাতি?