অভিমান রেখে যায় যন্ত্রণার সুগভীর শোক
আগুন-সংলাপ লেখে,
রক্তধমনীর ঝরে পড়া জালিকার স্তর
বেঘোরে বন্দী হয়,সুখহীন মুমূর্ষু সত্ত্বা……
যখন ইচ্ছেগুলো বেসামাল জটের গভীরে
ইশারা খোঁজে সুরের ভেতর…..
অপলক নদী হয়ে বয়ে যায় খরস্রোতা বুক;
নৈঃশব্দের গভীরে জাগে অচেনা ফাগুন
যান্ত্রিক অনুভবে,সঙ্গীত বেজে ওঠে,সরস্বতীস্তবে
সময় পরখ করে,অনাবিল সৃষ্টির সুখ…..
জীবনের নাট্যমঞ্চে যে বাঁশি গভীরমোহে
গেয়ে ওঠে অভিমানী সুর…..
তাকে ছুঁয়ে দ্যাখো শুধু একবার,নিজের করে;
দ্যাখো–
কেমন প্রগলভ দৃষ্টির ভাঁজে,
মাথা তুলে সে যে এক বৃক্ষের সমান পৌরুষ!
স্রষ্টা ও সৃষ্টি মেশে একাকার হয়ে,
কোনো এক ঝরনার,বিগলিত সুরের সন্নিবেশে।