কপাল-খোঁদাই এখন আর রান্না ঘরে ঢুকতে ভালো লাগে,না।তাই দুবেলা রাধুনি

ভিডিও মিসড কল কেন যে বারবারবোধ হয় সাহস বেড়ে গেছে

খুশিতে উড়ছি আজ আকাশেহিমেল পৌষালী বাতাসেতাতে কার কি বা যায়

জাতি ধর্ম ভেদাভেদ ভুলেকর্মব্রতী হও সকলেকাম ক্রোধ লোভ সংবরণকরে মুক্ত

মুখে মুখে আসছে ভেসে কানেতোমার নাকি বিয়ে এই শ্রাবণে?নিঃসন্তান বিধবা

স্বস্তি ফেরাতে প্রতিদিনসকালে কাপে চা নিনচা চাই অতিথি আপ্যায়নেআড্ডা জমে

তুমি তো সেই পুরুষ যে আমার জাহাঙ্গীররাখলে আমায় মনে গড়লে

পৌষ পাঁচালী পৌষ মাস নতুন ধানে লক্ষ্মী পুজো হয়।তাই নতুন

প্রতি বছর ১২ই জানুয়ারি ভারতে জাতীয় যুব দিবস পালিত হয়।

স্বামীর হাতে পাকড়াও প্রেমিক সুড়ঙ্গ খুঁড়ে প্রেম নিবেদন! স্বামীর হাতে

ফেলে রেখে পিছুটানকরি নতুনকে আহ্বানমেলুক ডানা স্বপ্ন উড়াননয় কোন আর

নারী _ সুজন, আজ শরীর কেমন? আদামধুর জল করেছ সেবন?সেরে

দশটা ছুঁলেই ঘড়ির কাঁটাভারাক্রান্ত হয় মনটাসেই সময়েই পাখি ডাকেবাবার স্বরে

নেই কোন ভয় তোমার নেই ক্ষয়নিজে পুড়ে হয়নি তোমার পরাজয়নতুন

হিন্দুকুশের পাহাড়ি উপত্যকায় ওরা কারা আলেকজান্ডারের সৈন্যদের বংশধর! পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমে

গিয়েছিলাম সেদিন আমরা গড়িয়ায়বলাকার বাৎসরিক সাহিত্য সভায়পৌঁছেছিলাম ঘন্টাখানেক আগে প্রায়সময়টাকে

কিছু শব্দের ব্যথা নিয়ে কাঁধেসময় স্থির থাকে আমার সাথেকরে কোলাহল

যাবে যদি যাক না দু হাজার একুশএকবুক আশা নিয়ে নাচছে

কালো মেঘে আঁধার ঘনায়বক্ষ জুড়ে হৃদয় কাঁপায়বৃষ্টি পড়ে অল্পধারেপ্লাবন ভাঙা

সময় আপন গতিবেগেফেরে না উদাসী মনপ্রেমের নেশায় আবেগেসুর ছন্দ তালে

পুরুষের কাঙ্খিত নারী সাধিত মজ্জায়যুগ যুগ ধরেআদিম অরণ্যের বর্বরতায়।বেআব্রু নারী

বিশ পেরিয়ে একুশ এলো এবারবিশের বিষ থাকবে না আরসব বিপদ

সত্যিই কি আর ডাকবে না আমায়কন্ঠ রয়েছে তার পাখির গলায়।পাখির

বন্ধু আমরা সবাইতবু কেন ইগোর লড়াই?স্বভাবটা আমার জানে সবাইর-ফলাযুক্ত কিনা

পরিপূরক একটি ইঁদুর গর্ত করে লুকিয়ে থাকত এক চাষির বাড়িতে।

ভালবাসা অন্তহীন কুকুর প্রভুভক্ত হয়।ছোট থেকে একথা শুনেছি। এর প্রমাণও

বার্ষিক গতির পরিক্রমণেই আসেবারবার এক নতুন বছরসান্তাবুড়োর আশীর্বাদেই আজবয়স হল

অনুতাপ চীনে দ্বিতীয় সন্তান জন্ম হলেই দম্পতিদের জোর করে গর্ভপাত,

জীবনের শুরু থেকে শেষসবটাই লড়াই করতে হয়জীবনের হিসেব নিকেশমেলে যে

নিয়তি গত সোমবার ঝড় বৃষ্টির সঙ্গে ঘন ঘন বাজ পড়ার

রথের ভিড়ে রথের দিন বৃষ্টি হবেই।গোড়ালি ডোবানো কাদায় আর বৃষ্টিতে

উল্টো রথ উল্টোরথের দিনেই গুন্ডিচা মন্দির থেকে মহাপ্রভু যাত্রা করবেন

গাছের জীবন ভিক্ষা জীবন ভিক্ষা’ ইভেন্ট নিয়ে ভাবতে বসে কখন

নতুন লাগে সেই ফুলটা আজস্মৃতিপটে পোশাকি কথার সাজভাবে না আর

জোনাকিরা রাতে জ্বলে নিভে যায়আঁধারী রাত চাঁদ জ্যোৎস্নায়প্রহরে আকাশ দেয়

স্বাধীন দেশের মানুষ ওরাতবু কষ্টে ওদের জীবন ভরা।ভাতের গন্ধ ভরিয়ে

জীবনে পরিবর্তন আর যন্ত্রণা এই দুটো মেনে নিতেপারলেই সুখী। অতীত

হিয়া যেন এক উড়ন্ত প্রজাপতিহৃদয় তার মোহে মুগ্ধ হলো অতিসে

অঝোর ধারায় ঝরলে তুমি আজভিজিয়ে দিলে আমার রঙিন সাজতোমায় দেখে