মন বাঁধে না শিকলেছন্দ ভেঙে চলেতবু কেন গুরুজনকটু কথা বলে।

হৃদয় কিনারে এসেছিলো পালতোলা এক নৌকাযখন খেলছিলাম কিশোরী মনে এক্কাদোক্কাছিলে

জনগণের নাগরিক অধিকারসংবিধানে এটাই গণতন্ত্রমতামতের হয় না ন্যায্য বিচারএ যেন

তাড়াতাড়ি ছুটে এলামরিং টোন শুনেদেখে তার নামধরি ফোন কানে।মৃদুস্বরে বলি

সত্যিকারের রূপকথা উড়িষ্যায় দলিত তাঁতি পরিবারে জন্মেছিলেন প্রদ্যুম্ন মহানন্দিয়া।ছোটোবেলা থেকেই

ঘুড়ি উৎসব মকর সংক্রান্তিতে বন্ধুর অনুরোধে গুজরাতে তাদের বাড়ি গিয়েছিলাম।ঘুড়ি

দেখলে কি এমন তার ভিতরেরাখলে তাকে মনের গভীরে?লেখনীর টানেই মুগ্ধ

আছে কিছু চাষের জমিবাবার সাথে খাটি আমিলাভ নেই করে ফসল

শীতের শেষে বসন্তের হাতছানিআমের মুকুল মিষ্টি কুহু ধ্বনিপলাশের আগুন রাঙায়

শীতের দিনে মাঘের ভোরেযাচ্ছে নিয়ে কাঁধে করেখেজুর রসে কলস ভরেশিশির

সবুজ চোখ বাড়ির অন্দরের ভৌতিক কাণ্ড দেখে মালিক ভীত। ভিডিও

প্রগতিশীল সমাজ ভেবে বল আজযে মুহূর্তে রমণী পেল মৃত্যুর খবরসধবার

মানুষ কখনও দেখেছে ভেবেমনুষ্যত্ব হারিয়ে কেন সে এভাবেঅমানুষ বলে বিবেচিত

প্রেমিকার বিয়ে গ্রামে থাকত দশম শ্রেণির ছাত্রী কিশোরী অনিতা। সেই

হিম কুয়াশার শীতের মাঝেবসন্ত বায় আসছেন ফিরে,আম গাছে ধরছে মকুলকোকিল

আশার পরিধি মাথা নীচু করে একলা হাঁটছিলাম।হঠাৎ আমার হাতটা কে

গিয়েছিল তো তাকেই ভালবেসেকেন ফিরে এলো তবে সে?শ্বশুর ঘর থেকে

ছেলের চাকরিতে আকাশে মা বিমানের আওয়াজ কানে বাজলেই যেকোনো কেউ

ভিতরে তোমার ঈর্ষা কেন?চাঁদের আলোয় বিমুখ হয়েবিষন্নতায় মন ভেঙেছে যেনহৃদয়

বিশ্ব মানবতা আব্রহ্ম স্তম্বপর্যন্তং’ অর্থাৎ তৃণে পর্যন্ত ব্রহ্মের বাস।শাস্ত্রবিদরা বলেছেন,চেতন-অচেতন

প্রাণের ছোঁয়ায় মায়ার বন্ধনেদুজনে রেখেছি হাত হাতেশপথ করেছি চলব জীবনেথাকব

বলেছিলেন রক্ত দিয়েস্বাধীনতা জেতা যায়সেই সংগ্রামীর অন্তর্ধানকেন আজও রহস্যময়?জন্মেছিলেন বীর

এসে বলবেন নেতাজী ফিরে এসে বলবেন তখন নির্বাচিত পুরবোর্ড গঠনের

হতবাক অবাক লাগলেও ‘মৃত’ রোগীর ‘জীবিত’ হয়ে ওঠার ঘটনাটি ঘটেছে

যা ভাবি তা দেখি নাতোমনের ছবি আঁকি তাতোযায় যে কোথায়

বসন্ত আছে প্রশান্ত মনেআসবে বলে অপেক্ষায়,কত কবিপ্রাণ করে আনচানছন্দ শুধু

যখন আমি চুপটি করেএকলা থাকি বসেভাবনারা সব মনের ঘরেআপনি ছুটে

জীবন এখন আলস্যে ভরপুরবাজে না আর সে পায়ে নুপুরজীবন সায়াহ্নে

শীতের দিনে মাঘের ভোরেযাচ্ছে নিয়ে কাঁধে করেখেজুর রসে কলস ভরেশিশির

সপ্তমে সব জ্বালা কথামন পোড়ে রাগেকোমল কথা হয় যথযথাজাগে প্রেমের

প্রদীপ হাতে রমণী সন্ধ্যায়দাঁড়িয়ে একা তুলসী তলায়নিভে গেল শিখা দপ

প্রতারণায় হতবাক কিছুদিন আগে অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে তরুনীর

মায়ের মতো আদর পেলেব্যথা বেদনা যায় সে ভুলেমায়ের মতো হয়

প্রায় সাড়ে তিন হাজার কিলোগ্রাম তার ওজননিরক্ষরেখা থেকে ছত্রিশ কিলোমিটার

পুলি পায়েস পিঠে দিয়েপৌষ পার্বণটা হলো শেষ,নানা আচার বিচার নিয়েভারত

আকাশ আজ ফাঁদ পেতেছেধরবে আমায় আসছে ধেয়েছুটছে মিছে আমার পিছেআমি

বুক কাঁপে কত কি কথা ভেবেজানি সময় চলে ঠিক হিসেবেমনে

পৌষ মাস এসেছে ভাইখুশি খুশি রব ওঠে তাই,পৌষ মাসের শেষ

কে যে কড়া নাড়েআসছি দাঁড়াও বাইরে।আমি তাল পাতারবাতাস শীতল।এই ঠান্ডায়

উলঙ্গ একাকীত্ব বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে দল বেঁধে কিনারাযুক্ত থালার আকারে রাক্ষসেরা