আলোর ঠিকানা চতুর্থী শনিবারে পড়ায় সেদিন থেকেই রাজ্য সরকারের অফিস

অভিঘাত অপমান! এতবড়ো আঘাতটা সহ্য করতে পারছে না। সমস্ত দুঃখকে

হয়তো তুমি আমার ছিলে নাকোঅন্য কোথা অন্য কারো ঘরে,আবার কবে

ত্রিপুরার পথে যেতে মনস্থ শিব বারাণসী ধামে,শিব সহ কোটি দেবদেবী

বুকের ভেতর জড়ানো সে অর্কিডমাথা তুলে রয় বেঁচে,পাহাড়িয়া পথ দুর্গম

সকল বিপদ করতে কাটান হাঁকেন তারা নিদান,কবচ তাবিজ হোম-যজ্ঞের হরেক

রাধিকা সংবাদ “……রাই জাগো রাই জাগো শুক সারি বলে,কত নিদ্রা

নমো অমিতাভ বুদ্ধায়,,করুণা ধারায় বহায়েছো প্রেমঅনন্ত মহিমায়।নমো অমিতাভ বুদ্ধায়। কাঙালের

বীর সন্ন্যাসী বিবেকানন্দ আদর্শে অনুরাগেমানবসেবার বাণীটি ছড়ালে মহান আত্মত্যাগে সর্বগুণের

চক্রব্যূহে তাড়া খাওয়া জন্তুর মতো দৌড়াছিল, একটা ইটে হোঁচট খেয়ে

আছাড়ি পিছাড়ি ঢেউ সৈকত জুড়েআকাশের সঙ্গম মেঘের মিনারে।ভোরের বাতাসে বুঝি

ঝড়ের দাপটে ঢেউ ওঠে জলে নৌকা টালমাটাল,দারুচিনি দ্বীপ ডুবে ডুবে

হিমেল হাওয়া দিচ্ছে জানান এসেছে শীতের বেলা,কুয়াশা জড়ানো আঁধারের ভোরে

আকাশের নীলে সাদা মেঘ যতপাল তুলে যায় ভেসে,বর্ষার পরে স্নিগধ

শুখনা ডাঙা লাল হইছ্যে রাঙা পলাশ ফুট্যে ,কে য্যান মোর

বুকের ভেতরে একটা বিচ্ছিন্ন দ্বীপ যেন ঘুমিয়ে থাকে !যখন তখন

দেখা কোন কথাই শুনতে চায়নি অনুপম। বলেছে দেখা করতেই হবে!

আহ্বান তখন ফাল্গুন মাস, বসন্তে ডালে ডালে আগুন জ্বেলে রাঙাপলাশ

যে গল্প লেখা হয়নি কেয়া বলেছিল সমীর কে-‘আমাদের দুজনকে নিয়ে

বলেছিলে-“ভুলতে চাইছো পূর্ণা?”ভোলা কী এতই সহজ!থর থর কেঁপে উঠেছিলো হৃদয়!যে

অঙ্কুর গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহের পর আষাঢ়ের প্রথমেই বৃষ্টি নামলো, তারপর

জীবকুল চায় স্পন্দিত হোক আপন বংশ ধারা,পৃথিবীর বুকে রেখে যেতে

বৈশাখ তুমি দুর্বহ বড়ো তপ্ত বাতাস বয়ে,চৈত্র দিনের ঝরা পাতা

পাশের বাড়ির ছাতে প্রতিদিন ওদের দেখি,বকবকম বকবকম করতে করতে খুঁটে

রাস্তা বিয়ের চার চারটা বছর পেরিয়ে গেলেও সন্তানের মুখ দেখা

খেলা উত্তেজনায় কাঁপছে সারা শরীর! ক্রমাগত বেড়ে চলেছে চ্যালেঞ্জের পর

সমুন্নত মস্তক ছিল স্পর্ধিত উচ্চ তায়সত্যই ঈশ্বর তুমি উদার মহান,পরাধীনতার

নেই সাজ প্রসাধন আদ্যন্ত অভ্যস্ত জীবন গেছে থেমে।নেই এক মঞ্চ

মৃত্যুঞ্জয়ী বীর বিপ্লবী নেতাজী তোমার কাছে,বুকের শোণিতে ভারতবাসীর কত ঋণ

ধূসর -সমুদ্র উথলে উথলে গভীর তমসাময়,আঁধারের বুকে কুহকিনী ডাঙ্গা নির্বাক

অয়ন অয়ন মায়ের কোলের কাছটিতে শুয়ে চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে

শোধ হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে সুমন্ত দেখল ট্রেনের সিগন্যাল হয়ে গেছে

সংকট ডিটেনশন ক্যাম্পের এককোনে চুপ করে বসে আছে হারু, হারাধন

বৈধ সুখে দিব্যারতির গভীরতর স্বপ্ন দেখে,সমিধ ঢেলে সার্থকতার হোমকুণ্ড জ্বালিয়ে

আত্মপ্রেমে সাজাও নিজেকে ক্ষতি নাইযদি তা না আত্মনাশা হয়ে ওঠে

বিষধর হরিপদ যখন মারা গেল সামান্য চাষের জমি আর বসতবাটি

ভয় বড়ো রাস্তা ছাড়িয়ে গলিটায় ঢোকার মুখেই ঝপ করে আলোটা

সময়ের সাথে ছুটে চলে রথ অমোঘ কালের টানে,সভ্যতা জুড়ে সে

রাতের বাতাসে মৃদু লয়ে শ্বাস বয়,গোপনে গভীরে অচেনা স্বপ্ন ভাসে।আজ

উত্তর মেলেনি পিওন কাঞ্জিলাল খামটা নিয়ে অফিস ঘরে এলে ইশারায়