সমর্পিতা রাহা
লেখিকা পরিচিতি
—————————
নাম : সমর্পিতা রাহা
সমর্পিতা রাহার জন্ম ২৩শে সেপ্টেম্বর ব্যারাকপুরে। বাবা রেলওয়ে উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন।মা শিক্ষিতা ও গৃহবধূ ছিলেন। স্কুল জীবন ব্যারাকপুরে , বিজ্ঞানের ছাত্রী।।বি এস সি- নৈহাটির ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজ ও বি.এড আলিপুর বিহারী লাল কলেজ থেকে। মাতৃভাষা বাংলা,তাই বাংলা বিষয় সেই কলেজ জীবন অবধি ছিল। বিবাহিতা ও এক ইঞ্জিনিয়ার পুত্রের জননী, গৃহবধূ। গৃহবধূ হবার কারণে সময় পেলেই বাংলা সাহিত্যের চর্চা। একটি নিজস্ব কবিতার বই বার হয়েছে,এই বছরে কিছু নিজস্ব লেখা বই পাবার আশা রাখি। আঞ্চলিক কবিতা আবৃত্তি করতে ভালবাসি, গল্প ও কবিতা মনের আনন্দে ভালবেসে লিখি।
লেখিকার সৃষ্টি
খোকার কীর্তি || Samarpita Raha
ব্যাঙ এসেছে আমার বাড়িগাঙর গাঙর শব্দ,ছোট্ট খোকা ভয় পেয়েছেহয়েছে তাই
ইচ্ছে || Samarpita Raha
মাগুর শিঙ্গি ভাবছে বসেবিয়ে বাড়ি যাবে,কাতলা ভেটকি লোকে কেনতৃপ্তি করে
প্রিয় বন্ধু || Samarpita Raha
বন্ধু আমার পরাণ সখাহৃদ মাঝারে রয়,সব সময়ে পাশে থাকেআমার কিসের
কর্তা ও গিন্নীর সংলাপ || Samarpita Raha
গিন্নী:এই যে হোৎকাবাবু আর কত যোগ ব্যায়াম হবে ।যেন কামদেব
তালপাখা || Samarpita Raha
তালের পাখা পরম সখাহাত ঘুরিয়ে চলে,কষ্ট করলে বাতাস পাবেবিদ্বজনে বলে।
যমরাজের দয়া || Samarpita Raha
জীবন থেকে ছুটি পেলামএবার যাবার পালা,দম নিতে খুব হচ্ছে কষ্টকানে
উষ্ণায়নে || Samarpita Raha
উষ্ণায়নে শঙ্কা মনেধরিত্রী মা কাঁদে,নকল বৃষ্টি করতে গিয়েদুবাই দেখি ফাঁদে।
আয় বৃষ্টি ঝেঁপে || Samarpita Raha
মেঘপিওনের হাতে দিলামকালো সাদা চিঠি,অঝোর ধারায় বৃষ্টি এলেহাসবো মিঠি মিঠি।
মৎস কন্যা || Samarpita Raha
সাগর তীরে মৎস্যকন্যামিটিমিটি হাসে;উপকূলের মানুষজনেতাকে দেখে ত্রাসে। কোমর লম্বা সোনালী
কাল্পনিক কথা || Samarpita Raha
হানা দিয়াব লিখেছিলেননিজের জীবন যে,আলাদিনের চরিত্রটাতিনি ছিলেন সে। আলাদিনের প্রদীপ
জলের পাখি || Samarpita Raha
মোতিবিলে নীল বিহঙ্গমাছধরা তার কাম,খোকা খুকু জানো তোমরামাছরাঙা তার নাম।
ঘোড়া || Samarpita Raha
টগবগ টগবগ ঘোড়া ছোটেখোকা কেমন হাসে,খুকুমণি ভয় পেয়েছেকাঁদে দেখি ত্রাসে।
চক্র || Samarpita Raha
সোনালী ধান খিলখিল হাসেমাঠে হিল্লোল তোলে,গোধূলির রং সারা অঙ্গেপ্রকৃতি মার
ছানা || Samarpita Raha
শাবকেরা মায়ের আঁচলমায়ের গন্ধ বোঝে,বিপদ আসলে পশু পাখিমানব মা’কেই খোঁজে।
মরীচিকা || Samarpita Raha
মরীচিকা মাঝরাতে বিলাসপুরের কিছু আগে ট্রেনটা দাঁড়িয়ে রইল! মনে মনে
মুঠো ফোন || Samarpita Raha
জগৎ এখন হাতের মুঠোয়সুইচ দিলেই সাড়া,আর পারি না থাকতে কেনমুঠোফোনটি
ছায়াসঙ্গী || Samarpita Raha
শেষ রাতে যখন অমলেশ বাসায় ফেরে,রাস্তায় ফিকে আলোতে আপনজন হয়
এইতো জীবন || Samarpita Raha
জীবন দেখি বড়োই কষ্টেরশুধু ব্যথায় ভরা,সূচ ফুটালে অসুখ সারেহয়েছি আধ
মিলনমেলা || Samarpita Raha
আন্তর্জাতিক বইমেলাতেউদ্বোধনে চলো,বই’য়ের গন্ধ সবাই মিলেপরখ করি বলো। প্রবেশদ্বারের প্রতি
মিথ্যার যুগ || Samarpita Raha
মিথ্যা কথা স্বাস্থের পক্ষেখুবই নাকি ভালো,মিথ্যা কথা বলেন যারাজ্বালায় স্বর্গের
ম্যাও || Samarpita Raha
হুলোর এবার ঝোঁক হয়েছেলন্ডনেতে যাবার,গুগল থেকে জানতে পারেনানারকম খাবার!! বাঘুমামুর
মজার ছড়া || Samarpita Raha
বিল্টু কাল্টু নন্টে ফন্টেজেমস নিয়ে হাতাহাতিকিছু সময় পরে দেখিপুজোয় করে
দগ্ধ ধরা || Samarpita Raha
উফ গরমে হাঁসফাঁস তনুতাপদাহে জ্বলি,বিজ্ঞান করে উন্নতির খোঁজরসাতলে কলি। পশু
মিলন || Samarpita Raha
নববর্ষে শিশুর দলেহুটোপুটি চলে,বনের পশু মানুষের ন্যায়মজা করবে বলে। বাঘ
জলসা || Samarpita Raha
বাঁশ বাগানে ভোঁদড় নাচেভামে বাজায় ঢোল,শিয়াল পন্ডিত হট্টগোলেবন্ধ করে টোল।
বাঘুর আগমন || Samarpita Raha
বাঘ এসেছে আমার বাড়িহালুম হালুম করে,পোষা মেনি বলে তখনমালকিন পুজোর
চাবুক জামাই || Samarpita Raha
চাবুক জামাই অপরেশ বেশ উত্তেজিত,এই কুসুমিকা শুনছ বাবা ,মা তো
চড়ুইভাতি || Samarpita Raha
ধানের ক্ষেতে চড়ুই পাখিচড়ুইভাতি করে,টিয়া পাখি মনের সুখেবসে নদীর চরে।
তারা জ্বলে মিটমিট || Samarpita Raha
অলকেশ মনে মনে হয়তো হাসে –বিড়বিড় করে কত অতীত ইতিহাস
আজব প্রেম || Samarpita Raha
অখিলেশ কুসুমিকার বিবাহ পর্ব সমাপ্ত৷কুসুমিকা ভাবে এরকম গোমড়ামুখো বর!এর সঙ্গে
নাস্তানাবুদ || Samarpita Raha
গরমকালে ছুটির দিনেপাড়ার ছেলের দল,পুকুর জুড়ে দাপাদাপিখেলছে দেখি বল! বৈশাখ
হু হু করে মন || Samarpita Raha
আজকাল মনটা বিষণ্ণতায় হাহাকার করে–মনে পড়ে শৈশব ,পিতৃ মাতৃ কোল!কানে
বিক্ষুব্ধ মন || Samarpita Raha
মনের আয়নায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্রচাহিদারা আসে,কত আশা আকাঙ্খারারামধনুতে ভাসে। আলেয়ারের দিকে
ভূতের মেলা || Samarpita Raha
ভূতের গল্প বলব এবারদুষ্টুমি আর নয়,চুপটি করে শোনো তবেপাবে নাকো
শেষবেলায় মিলন || Samarpita Raha
শেষবেলায় মিলন আমার ভাঙাচোরা বাড়ির সামনে এসে এক ভদ্রমহিলা বেশ