সত্যজিৎ রায়ের গল্পসমূহ

শিবু আর রাক্ষসের কথা || Satyajit Ray
অ্যাই শিবু–এদিকে শোন। শিবুর ইস্কুল যাবার পথে ফটিকদা তাকে প্রায়ই

গণৎকার তারিণীখুড়ো || Satyajit Ray
তারিণীখুড়োর এক ভাইপো এক চা কোম্পানিতে ভাল কাজ করে, সে

ধুমলগড়ের হাণ্টিং লজ || Satyajit Ray
মাথায় অনেকরকম উদ্ভট শখ চাপে মানুষের, বললেন তারিণীখুড়ো, কিন্তু আমার

নিতাইবাবুর ময়না || Nitaibabur Moyna by Satyajit Ray
নিতাইবাবুর অনেকদিনের শখ একটা ময়না কেনার। তাঁর বন্ধু শশাঙ্ক সেনের

ডুমনিগড়ের মানুষখেকো || Satyajit Ray
আমি তখন ছিলাম ডুমনিগড় নেটিভ স্টেটের ম্যানেজার, বললেন তারিণীখুড়ো। ডুমনিগড়

তারিণীখুড়ো ও বেতাল || Tarinikhuro o Betal by Satyajit Ray
শ্রাবণ মাস, দিনটা ঘোলাটে, সকাল থেকে টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়ছে,

গগন চৌধুরীর স্টুডিও || Satyajit Ray
একটা ফ্ল্যাট দিনের বেলা দেখে পছন্দ হলেও, সেখানে গিয়ে থাকা

দুই ম্যাজিশিয়ান || Dui Magician by Satyajit Ray
পাঁচ, ছয়, সাত, আট, নয়, দশ, এগারো। সুরপতি ট্রাঙ্কগুলো গুনে

গঙ্গারামের কপাল || GGangaramer Kopal by Satyajit Ray
নদীর ধারে খোলামকুচি দিয়ে ব্যাঙবাজি খেলতে খেলতে হঠাৎ গঙ্গারামের চোখে

বাতিকবাবু || Batikbabu by Satyajit Ray
বাতিকবাবুর আসল নামটা জিজ্ঞেস করাই হয়নি। পদবি মুখার্জি। চেহারা একবার

লখনৌর ডুয়েল || Lucknow-er Duel by Satyajit Ray
ডুয়েল মানে জানিস? জিজ্ঞেস করলেন তারিণীখুড়ো। বাঃ, ডুয়েল মানে জানব

ব্লু-জন গহ্বরের বিভীষিকা || Satyajit Ray
১৯০৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি সাউথ কেনসিংটনের ৩৬ নং আপার কভেন্ট্রি

শেঠ গঙ্গারামের ধনদৌলত || Satyajit Ray
আমার এখন যে চেহারা দেখছিস, বললেন তারিণীখুড়ো, তা থেকে আমার

সদানন্দের খুদে জগৎ || Sadanander Khude Jagat by Satyajit Ray
আজ আমার মনটা বেশ খুশি-খুশি, তাই ভাবছি এইবেলা তোমাদের সব

বারীন ভৌমিকের ব্যারাম || Satyajit Ray
কন্ডাকটরের নির্দেশমতো ডি কামরায় ঢুকে বারীন ভৌমিক তাঁর সুটকেসটা সিটের

প্রসন্ন স্যার || Prasanna Sir by Satyajit Ray
অর্ধেন্দু সেনগুপ্ত সাতদিনের ছুটি নিয়ে শিমুলতলায় এসেছে। সে একটা ইঞ্জিনিয়ারিং

আর এক দফা মোল্লা নাসিরুদ্দিন || Satyajit Ray
১. নাসিরুদ্দিন রাস্তা দিয়ে হাঁটছে, পাশে ফুলে ফলে ভরা বাগিচা

সাধনবাবুর সন্দেহ || Sadhanbabur Sandeha by Satyajit Ray
সাধনবাবু একদিন সন্ধ্যাবেলা কাজ থেকে ফিরে তাঁর ঘরে ঢুকে দেখলেন

বাদুড় বিভীষিকা || Badur Bibhishika by Satyajit Ray
বাদুড় জিনিসটা আমার মোটেই ধাতে সয় না। আমার ভবানীপুরের ফ্ল্যাটের

ফ্রিৎস || Frits by Satyajit Ray
জয়ন্তর দিকে মিনিটখানেক তাকিয়ে থেকে তাকে প্রশ্নটা না করে পারলাম

ম্যাকেঞ্জি ফ্রুট || Myakenji Fruit by Satyajit Ray
১. ম্যাকেঞ্জি সাহেবের বাগানে আশ্চর্য গাছটা আবিষ্কার করলেন নিশিকান্তবাবু। সাহেব

ব্রেজিলের কালো বাঘ || Satyajit Ray
মেজাজটা বনেদি, প্রত্যাশা অসীম, অভিজাত বংশের রক্ত বইছে ধমনীতে, অথচ

মহারাজা তারিণীখুড়ো || Maharaja Tarinikhuro by Satyajit Ray
আজ আপনার কপালে ভ্রূকুটি কেন খুড়ো? জিজ্ঞেস করল ন্যাপলা। এটা

শিল্পী || Shilpi by Satyajit Ray
অবনীশ ছবিটার দিকে কিছুক্ষণ চেয়ে রইল। অয়েল পেন্টিং। একজন মাঝবয়সি

রণ্টুর দাদু || Rantur Dadu by Satyajit Ray
রন্টুর বয়স পনেরো, কিন্তু এর মধ্যেই তার গানের গলা হয়েছে

ক্লাস ফ্রেণ্ড || Class Friend by Satyajit Ray
সকাল সোয়া নটা।মোহিত সরকার সবেমাত্র টাইয়ে ফাঁসটা পরিয়েছেন, এমন সময়

রতন আর লক্ষ্মী || Ratan Aar Lakshmi by Satyajit Ray
ঠিক কখন থেকে রতনের মনটা খুশিতে ভরে আছে সেটা রতন

আর্যশেখরের জন্ম ও মৃত্যু || Satyajit Ray
অনেকের মতে আর্যশেখর ছিলেন যাকে ইংরাজিতে বলে চাইল্ড প্রডিজি। তাঁর

সুজন হরবোলা || Sujan Harabola by Satyajit Ray
সুজনের বাড়ির পিছনেই ছিল একটা সজনে গাছ। তাতে থাকত একটা

সেপ্টোপাসের খিদে || Satyajit Ray
কড়া নাড়ার আওয়াজ পেয়ে আপনা থেকেই মুখ থেকে একটা বিরক্তিসূচক

ব্রাউন সাহেবের বাড়ি || Brown Saheber Bari by Satyajit Ray
ব্রাউন সাহেবের ডায়রিটি হাতে আসার পর থেকেই ব্যাঙ্গালোর যাবার একটা

লাখপতি || Lakhpati by Satyajit Ray
ত্রিদিব চৌধুরী আর থাকতে না পেরে বিরক্তভাবে বেয়ারাকে ডাকার বোতামটা

ইহুদির কবচ || Satyajit Ray
১. প্রাচ্যের পুরাতত্ত্ব সম্পর্কে আমার বিশিষ্ট বন্ধু ওয়র্ড মর্টিমারের জ্ঞান

রামধনের বাঁশি || Ramdhaner Banshi by Satyajit Ray
রামধনের লোকটাকে চেনা চেনা লাগায় আরেকটু কাছে গিয়ে একটা গাছের

প্রতিকৃতি || Pratikriti by Satyajit Ray
রঞ্জন পুরকায়স্থ কলকাতার একজন নামকরা চিত্রকর। শুধু কলকাতা কেন, তাঁর

তারিণীখুড়ো ও ঐন্দ্রজালিক || Satyajit Ray
কই, আর সব কই? বললেন তারিণীখুড়ো। সব্বাইকে খবর দে, নইলে