শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের গল্পসমূহ

আমি সুমন || Shirshendu Mukhopadhyay
আমি সুমন (Ami Suman) আমি জানি ভিনি আমাকে ভালোবাসে। ভালোবাসে

ওষুধ || Shirshendu Mukhopadhyay
ওষুধ (Osudh) উকিলবাবু এখনও আসেননি। মক্কেলরা বসে-বসে মশা মারছে। দুর্গাপদ

উকিলের চিঠি || Shirshendu Mukhopadhyay
উকিলের চিঠি (Ukiler Chithi) ও মিছরি, তোর নামে একটা উকিলের

ক্রিকেট || Shirshendu Mukhopadhyay
ক্রিকেট (Cricket) হরিবোল বুড়ো এসে ওই বসে আছে শিমুল গাছের

আমাকে দেখুন || Shirshendu Mukhopadhyay
আমাকে দেখুন (Amake Dekhun) দয়া করে আমাকে একবার দেখুন। এই

আরোগ্য || Shirshendu Mukhopadhyay
আরোগ্য (Aragya) আরোগ্য! একেই কি আরোগ্য বলে? কে জানে! নার্সিংহোমের

সাদা ঘুড়ি || Shirshendu Mukhopadhyay
সাদা ঘুড়ি (Sada Ghuri) ওই যে কালো ঘুড়িটা লাট খেয়ে

বাবা || Shirshendu Mukhopadhyay
বাবা (Baba) সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠেই দিদিমার কাছে শুনলাম, বহুকাল

শেষ বেলায় || Shirshendu Mukhopadhyay
শেষ বেলায় (Shesh Belai) নেত্য, নেত্যগোপাল সামন্তর বাড়িটা এদিকে কোথায়

হরীতকী || Shirshendu Mukhopadhyay
হরীতকী (Haritaki) আজ এই পূর্ণিমা রাতে টিউশনি সেরে ফেরার পথে

তোমার উদ্দেশে || Shirshendu Mukhopadhyay
তোমার উদ্দেশে (Tomar Uddeshye) “In search of you, in search

সূত্রসন্ধান || Shirshendu Mukhopadhyay
সূত্রসন্ধান (Sutrasandhan) ছেলেবেলা থেকেই–অর্থাৎ যখন আমার বয়স ছয় কি সাত-তখন

পোকা || Shirshendu Mukhopadhyay
পোকা (Poka) রিক্তা ধীরে-ধীরে উঠে দাঁড়াল। অন্তহীন ক্লান্তি। হৃতসর্বম্বের মতো

বয়স || Shirshendu Mukhopadhyay
বয়স (Boyos) তখন দিন শুরু হত স্মৃতিশূন্যভাবে। অতীত বা ভবিষ্যৎ

ঝুমকোলতার স্নানের দৃশ্য ও লম্বোদরের ঘাটখরচ || Shirshendu Mukhopadhyay
ঝুমকোলতার স্নানের দৃশ্য ও লম্বোদরের ঘাটখরচ ভূষণ একটু দূর থেকে

তৃতীয় পক্ষ || Shirshendu Mukhopadhyay
তৃতীয় পক্ষ (Tritiya Paksha) একদম আনকোরা, টাটকা, নতুন বউকে নিয়ে

দৈত্যের বাগানে শিশু || Shirshendu Mukhopadhyay
দৈত্যের বাগানে শিশু যৌবনকালটা লালুর কেটেছে মামদোবাজিতে। মামদোভূতের ধড় আছে,

গঞ্জের মানুষ || Shirshendu Mukhopadhyay
গঞ্জের মানুষ (Gonjer Manush) রাজা ফকিরচাঁদের ঢিবির ওপর দিনটা শেষ

বাঘ || Shirshendu Mukhopadhyay
বাঘ (Bagh) এইখান দিয়ে একটু আগে একটা বাঘ হেঁটে গেছে।

হাওয়া বদলের চিঠি || Shirshendu Mukhopadhyay
হাওয়া বদলের চিঠি বুধুয়াকে তোমার মনে আছে কিনা জানি না।

সম্পর্ক || Shirshendu Mukhopadhyay
সম্পর্ক (Sampark) লাচ্চু আমেরিকায় গিয়েছিল জাহাজে। তখন তার কুড়ি বছর

বৃষ্টিতে নিশিকান্ত || Shirshendu Mukhopadhyay
বৃষ্টিতে নিশিকান্ত কেচ্ছাকেলেঙ্কারির মতো বৃষ্টি হচ্ছে কদিন। জলের ফোঁটা লক্ষ

দুর্ঘটনা || Shirshendu Mukhopadhyay
দুর্ঘটনা (Durghatana) ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে অংশু যখন নানা ব্যথা-বেদনা সত্ত্বেও

লক্ষ্মীপ্যাঁচা || Shirshendu Mukhopadhyay
লক্ষ্মীপ্যাঁচা ওঃ, এ যে, একেবারে হরিপদ জিনিস রে! আজ্ঞে, ভালো

প্রিয় মধুবন || Shirshendu Mukhopadhyay
প্রিয় মধুবন (Priyo Madhubon) মাথা অনেক শূন্য লাগছে আজকাল। অনেক

উত্তরের ব্যালকনি || Shirshendu Mukhopadhyay
উত্তরের ব্যালকনি (Uttarer Balcony) ব্যালকনিতে দাঁড়ালে লোকটাকে দেখা যায়। উলটোদিকের

পুনশ্চ || Shirshendu Mukhopadhyay
পুনশ্চ (Punascha) বিজু বলল—আমি যাচ্ছি না। সুচেতা বিজুর থুতনিতে আঙুল

তিন নম্বর বেঞ্চ || Shirshendu Mukhopadhyay
তিন নম্বর বেঞ্চ (Teen Number Bench) আচ্ছা, এটাই তো পূর্ব

পাত্রী || Shirshendu Mukhopadhyay
পাত্রী (Patri) কে ও? শিবাই নাকি রে? যে আজ্ঞে। শিবাই-ই

লামডিঙের আশ্চর্য লোকেরা || Shirshendu Mukhopadhyay
লামডিঙের আশ্চর্য লোকেরা লামডিঙে খুবই অদ্ভুত–অদ্ভুত ধরনের ঘটনা ঘটত। এই

চারুলালের আত্মহত্যা || Shirshendu Mukhopadhyay
চারুলালের আত্মহত্যা (Charulatar Atmahatya) ট্রাম থেকে হিরণ দেখল প্রেসিডেন্সি কলেজের

অপেক্ষা || Shirshendu Mukhopadhyay
অপেক্ষা (Apeksha) মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে জানলার চৌকাঠে। দু-হাতে ধরে আছে

লড়াই || Shirshendu Mukhopadhyay
লড়াই (Lorai) পালান আমাদের খেতে কাজ করে। সে ভালো লোক

বন্দুকবাজ || Shirshendu Mukhopadhyay
বন্দুকবাজ (Bandukbaj) পল্টনের একটাই গুণ ছিল। সে খুব ভালো বন্দুকবাজ।

হাওয়া বন্দুক || Shirshendu Mukhopadhyay
হাওয়া বন্দুক দিন যায়। থাকে কথা। মণিকার দিন যায়। কিন্তু

সেই আমি, সেই আমি || Shirshendu Mukhopadhyay
সেই আমি, সেই আমি They all must fallIn the round

সম্পূর্ণতা || Shirshendu Mukhopadhyay
সম্পূর্ণতা (Sampurnata) ঠিক পুরুষের মতো গলায় একজন বয়স্কা নার্স চেঁচিয়ে

হলুদ আলোটি || Shirshendu Mukhopadhyay
হলুদ আলোটি অদ্ভুত এক আলোর ভিতরে ঘুম ভাঙে মনোরমার। রোজকার

ইচ্ছে || Shirshendu Mukhopadhyay
ইচ্ছে (Ichhe) দেশলাইয়ের কাঠির অর্ধেক ভেঙে দাঁত খুঁচিয়েছিল কখন। বিড়ি

শুক্লপক্ষ || Shirshendu Mukhopadhyay
শুক্লপক্ষ (Shulapaksha) রাজা চলেছেন ভিখারির ছদ্মবেশে। ভিখারির চীরবাস পরনে, গায়ে

আমরা || Shirshendu Mukhopadhyay
আমরা (Amra) সেবার গ্রীষ্মকালের শেষদিকে দিন চারেক ইনফ্লুয়েঞ্জাতে ভুগে উঠলেন

মাসি || Shirshendu Mukhopadhyay
মাসি (Masi) দু-হাতের দুটো বুড়ো আঙুল নেই বলে ফটকের আটকায়

সোনার ঘোড়া || Shirshendu Mukhopadhyay
সোনার ঘোড়া (Sonar Ghora) তিনটে খরগোশ তুরতুর করে মাটি ভাঙে

চিঠি || Shirshendu Mukhopadhyay
চিঠি (Chithi) ভূতটাকে আমি দেখেছিলাম পুরোনো পোস্ট–অফিসের বাড়িতে। সেই থেকে

খানাতল্লাশ || Shirshendu Mukhopadhyay
খানাতল্লাশ (Khanatallash) আসুন ইনস্পেকটর, আসুন! বলতে কী, একটা জীবন আমি

পটুয়া নিবারণ || Shirshendu Mukhopadhyay
পটুয়া নিবারণ (Potua Nibaran) আমাদের নিবারণ কর্মকার ছিলেন আঁকিয়ে মানুষ।

গণ্ডগোল || Shirshendu Mukhopadhyay
গণ্ডগোল (Gandogol) রামী কেমন মেয়ে তাও কুমুদ জানে না। অথচ

অনুভব || Shirshendu Mukhopadhyay
অনুভব (Anubhab) সামনের বারান্দায় বসে খবরের কাগজ পড়তে পড়তেই হৃদয়ের

ডুবুরি || Shirshendu Mukhopadhyay
ডুবুরি (Duburi) আঁচিয়ে এসে ঘরে ঢুকতেই থমকে গেল টুনু। বাঁশের

সুখদুঃখ || Shirshendu Mukhopadhyay
সুখদুঃখ (Sukhdukhha) লোকটা সারা দিন তার খেতে কাজ করে। একা-একা

জ্যোৎস্নায় || Shirshendu Mukhopadhyay
জ্যোৎস্নায় (Jyotsnay) বিলেত থেকে মোট দেড়খানা চিঠি লিখতে পেরেছিল লেবু।