গান্ধীর আততায়ী বেয়াল্লিশ বছর বয়সি উদয় চৌধুরী আজকের খেলাটা আগে

লাভিং ইউ সন্ধ্যে নেমে এল, নিরু ছাদের এক কোণে ঠায়

অন্দরমহল রাজা মোহন সিং ভারি অদ্ভুত ঢঙে রাজ্য চালান। ওর

ভুলভুলাইয়া ভাঙা তক্তপোশটা ঠুকে জোড়া দিতে গিয়ে ডায়েরির জিরজিরে খাতাটা

বিশ্বের কেন্দ্রে একজন পুরুষ তা বেশ কয়েকশো বছর আগে হিন্দু

জীবনের অনুকরণে গল্পের শেষ বাক্যটি লেখা যখন বাকি নিতাই বারিক

কামকল্পনা মহাগুরু দেবানন্দের শেষনিঃশ্বাসের অপেক্ষায় তাঁর শিষ্যকুল আমরা বসেছিলাম তাঁর

স্বপ্নের বারান্দা আর এই সেই বারান্দা যেখানে বসে মা আকাশের

তিনজন দার্শনিক এবং একটি খুন আমাদের কাহিনির একটা ছোট্ট ভূমিকা

আঁতোয়ান সুকের ডায়েরি এতখানি বুড়িয়ে গেছে বাড়িটা অ্যাদ্দিনে? কীরকম, কীরকম

ভূতের সত্যি মিথ্যে শ্মশানটা আমাদের বাড়ির খুবই কাছে হলেও ওই

দেহ প্রায় এক ঘণ্টা, ক্লাসের ছয় ইঞ্চি উঁচু প্ল্যাটফর্মটার ওপর

পাবকের বাবা মুনসির পাহাড় আজ পাবকের বাবা মারা গেছে। সবাই

চোখ আচমকা ঘুম ভাঙতে রাখাল দেখল নতুন বউ মাধবী বড়ো

প্রিয়গুপ্তের অভিজ্ঞানশকুন্তলম হর্হে লুইস বোর্হেসকে নিবেদিত উজ্জয়িনীর পার্শ্ববর্তী মেদিনীরাজ্যে প্রিয়গুপ্ত

শেষ বাইজি রক্তের ধারাটা দোতলার ঘরটির চৌকাঠ ডিঙিয়ে, বারান্দা অতিক্রম

ক্যারন্ত এ আঁ ‘ক্যারন্ত এ আঁ! ক্যারন্ত এ আঁ!’ অর্থাৎ

ছোট্ট একটু রাত্রিসংগীত আজ সকালেও ২৭ কি ২৮ ডিসেম্বর, ট্রিনকাসের

সিঁড়িভাঙা অঙ্ক ডিনা মিস প্ল্যানচেট করছে। মস্ত মস্ত পর্দা টেনে

জাদুকর আমি জানতাম আপনি আসবেন। তবে এরকম ঝোড়ো কাকের মতন

মণিবালার প্রথম ও পঞ্চম বাবু আর পাঁচটা দিনের মতো আজকের

কবির নির্বাসন এক ফাযনী পূর্ণিমার রাতে কবি বনমালীকে স্বীয় রাজ্য

পাঠসভা ‘তাহলে আমারও একটা প্রশ্ন আছে’ বলে হলের একেবারে পিছনে

ভালোবাসিবে বলে ভালোবাসিনে টিভিতে একটা দারুণ হরর ছবি দেখা হচ্ছিল

রান আউট ৯৯ ব্রাভো! ওয়েল ডান মাইবয়। নেভার মাইণ্ড দ্য

ছুরিকাঘাত জগুদার হাতের লম্বা ছুরিটার সঠিক বর্ণনা আমি আর দিতে

বাঘিনি আজ সকালে কাগজে ছোট্ট একটা খবর পড়ে মনটা বড্ড

বিউটি পার্লারে ভূত জোজি আমার পাঁচ বছর পাঁচ মাসের মেয়ে।

সেই আশ্চর্য সন্ধ্যা অঝোর বৃষ্টিতে হঠাৎ এক আকাশ-জমি আলোকরা বিদ্যুৎচমকে

জান্তব জালের বাইরে থেকে অদ্ভুত জীবটিকে দেখেই আমি শিউরে উঠলাম,

সোনালি চুল বাড়ির পাশেই কবরখানা থাকলে ব্যাপারটা কীরকম হয় তা

ঘুমঘোরে শহরের প্রায় প্রতিটি বাঁক আমার চেনা, এই উঁচু-নীচু রাস্তা,

কোথাকার ছবি বাড়িটার আট ভাগের ছ-ভাগই ভেঙে নামানো হয়ে গেছে,

শায়ের ওরমান শহরটা মীরের জানার কথা নয়। এখন আর মনেই

পুরোনো অন্ধকারে সবশেষে এল পাড়ার কাচ্চাবাচ্চারা আর বুড়ো পরসাদি। আমরা

রাতের কাহিনিকার যমুনার পাড়ে বসে সূর্যাস্ত দেখছিলেন কাহিনিকার নুসরত রজা

হায় চাঁদ! তাঁর জীবনের শেষ দিনটায় মুম্বাইয়ের হাসপাতালের আই সি

দৈববাণী ফ্ল্যাটের দরজা খুলতেই ওরকম বেশভূষোর একটা মানুষকে দেখে রমার

১০ নং মিন্টো লেন ১০নং মিন্টো লেন কপালের ওপর ঝুলে

সেই আশ্চর্য বাড়িটা গৌহাটির পল্টন বাজারে দাঁড়িয়েছিলাম আমরা তিনজন। শিলং

এই রাত তোমার আমার উত্তর লণ্ডনের বাউণ্ডস গ্রিন পল্লির এক

আমি এত যে তোমায় ভালোবেসেছি আমি বরাবরের সেই ল্যাবেণ্ডিস মার্কা

রেপ পৃথিবীর কোনো পুরুষেরই যেন দুর্ভাগ্য না হয়, যে তার

সুখ আমি লণ্ডনের ওয়াটারলু স্টেশন থেকে ঠিক দুপুর বারোটার ট্রেন

সহযাত্রী আমি প্যারিস থেকে জার্মানির কলোন শহরে যাচ্ছিলাম। ভেবেছিলাম সাত

প্ল্যানচেট একটা মস্ত সাদা কাগজের মাঝখানে বাটি রেখে বৃত্ত আঁকা

অ্যাংলোচাঁদ লরা ম্যাসি ওর বরকে ছেড়ে পালানোর পর হঠাৎ কথাটা

ডাইনির চক প্যারিস থেকে সাত-আট ঘণ্টার পথ দক্ষিণে। ছোটো শহরটার

আমার পাড়ার মেয়েরা একেকটা জানালা, একেকটা বারান্দা যেন এক-একটা সিনেমার

তথ্যচিত্র আট ফুট বাই পাঁচ ফুট ঘরটার বড়ো অংশ জুড়ে