রসুল মিঁয়া পরশু রাত থেকে চোখের পাতা এক করতে পারেন

চোরাবালি “আমাকে বিরক্ত করো না তো আর, সামনে বিয়ে যখন,

আতশবাজি “আরে, ঈশিতা, তুমি চুপ করবে, এবার না হয় দান

কে প্রতিবন্ধী দিবস উদযাপনের ভীড়ে আজ সকালে নেট অন করতেই

অশালীনতা “ইস ছ্যা ছ্যা, কি লজ্জা গো দিদি, এই এত্ত

গর্বিত বাঙালী “দাঁড়া তো, আবার ওই আজেবাজে বই গুলো লুকিয়ে

দময়ন্তী “মেয়েটা ঠিক একদম বাপের মতো লম্বা হয়েছে”-পাড়া প্রতিবেশী, আত্মীয়

ভো-কাট্টা ঘুড়ি টা যেভাবে কেটে গিয়ে মাঝ আকাশে লাট খেতে

আই ড্রপ ঘড়িতে বিকাল চারটে চল্লিশ বাজার সাথে সাথেই টেবিল

দাবার চাল অবশেষে মাস ছয়েক ধরে দেখাশোনা, কথাবার্তা চলার পর

ক্ষেপিটা “ক্ষেপি টা তখনও হেসে চলেছে “, -হন্ত দন্ত হয়ে

হৃদ মাঝারে “এই সৌমি ,সৌমি ,কি আশ্চর্য্য তো ,সেই যে

বড়দি “দেখ্ দিদি ,ওই টুকু জায়গাই আমাদের সম্বল -বাবার অনেক

প্রেম এসেছিল নীরবে “না ম্যাম আপনি যাকে ভাবছেন আমি সে

দুয়ো রানী “…না ঠাম্মা আজ আমি রূপকথার  গল্প নয় তোমার

বাইশ বছর পর বৃদ্ধা মা, স্ত্রী, পুত্র কন্যা নিয়ে ভরা

বাহন বিড়ম্বনা “এবার অন্তত একটা বাইক কেন তুই কাজল” পিঠ

আপন জন “দেখো তোমার ছেলের কান্ড! ভুট্টা পুড়িয়ে দিলাম,খেয়ে বলে

মরণের পরে জনশূন্য দুপুর। স্টাফ ট্রেন ধরার তাড়া ঋতমের!আজ প্রায়

বেঁচে থাক মানবিক মুখ “দাদা কাল গাড়ি পাঠাবো  তো, যাচ্ছেন

মাস্টার মশাই “আরে ভাই দাঁড়া, একটু তো আস্তে চল, ওহ্

সংহতি পরশু রাত থেকে চোখের পাতা এক করতে পারেনি রসুল

সবে মিলি করি কাজ “কোথায় লেখা আছে শুনি বাড়ির অভ্যন্তরে  

অদ্ভুত প্রেম “বলরে ভাই কিছু বলবি নাকি, অসময়ে ফোন করেছিস

স্বপ্ন দেখা মানা কারখানায় শ্রমিকের হাড়ভাঙা পরিশ্রম শেষে সন্ধ্যা ছ’টায়

স্বপ্নের ধ্বংসস্তূপ কারখানায় শ্রমিকের হাড়ভাঙা পরিশ্রম শেষে বিধ্বস্ত সমর  ফিরলে

সংকল্প বাপ্পা প্রস্তাবটা তুই সত্যি দারুন দিয়েছিস বলে খুব খুশি

প্রহসন “না দিদি দোহাই তোমায়, আমার খোকাকে এত কাছে টানবে

দহনকাল “…কেন “ফালতু” সাহিত্য কর্ম গুলো আমায় পাঠাস’!!রিদিমার হোয়াটস আপ

প্রার্থনা “বলি কি গো আজ কিছু ব্যবস্থা হল দেশে ফেরার”?

দুই পৃথিবী তুমি পল্লবী না? অর্ডার পাওয়া ফুলের তোড়া টা

তুমি নও কেবল ছবি কইগো শুনছো জানলা দিয়ে সকালে আলো

জীবন থেকে শিক্ষা ‘..আবার এদিক-ওদিক তাকায়..!” বলে চোখ পাকিয়ে গলা

ঝরে না যাক কুঁড়ি “এই তোর বাড়ি কোথায় রে”…এক্সেলেটর থেকে

চক্ষুদান “কি রে ভাই কাঁদছিস !আমার কাছে আয়…” বলে মৌ

সবুজ প্রেম “…ও দাদু জানো,আজও ওই পাগলটা বাগানের দিকে তাকিয়ে

পাষন্ড “এ এক ভারি মুশকিলে পড়া গেল,” অফিস থেকে ফিরে

আজান পুজো এলেই মনটা খারাপ হয়ে যায় পৃথার ।এই গতবছরও

অসুর বধ সারাটাদিন অপেক্ষা করে সবিতা ঠায় রাস্তায় তাকিয়েছিল এই

অন্য ভুবন ‘যাই বলো তুমি ,বিয়ের পর অনেক সুযোগ, ফাঁকা