পাখি ওড়ে যায় সময়ের পাঠাশালায়
আয়ু পুড়লেই বিভূতী
ছাইয়ের চিতাকাঠে
কিংবা
শরীরের লজ্জাহীন খিদেয়
পড়ে থাকে মাতাল চিৎকার
নেমে আসে স্রোত
নবাবী জলচ্ছ্বাস
কখনো ওবৃষ্টিবীজ
আকাশে ছড়িয়ে দিলেই
হাওয়ায় ছড়িয়ে দিলে কুমারীধানমাঠ
আমাদের জমিজমা নেই
নেই তেমন মাটি মা দিয়ে গড়ে নেওয়া যায়
অমৃতকুম্ভের কলম
মরাবাচা সংসারে ভালবাসা বাতাসের কায়া
কূরপূরের সিঁড়ি বেয়ে আয়ুর শ্রেণীকক্ষ
এবং দুঃখেরা পোয়াতি হয়
ছায়ার ও দাঁত নখ থাকে
আলোর মাতৃস্তন নেই
ভেসে বেড়ায় ক্ষয়ে যায়
জলের তোড়ে হেঁটে পার ক্লান্তপথ
ভোরপাখি একটি নীল পাখি
গীতাঞ্জলীর জলধারায় তৃষ্ণা মেটায়