বাংলা আজ কেন ব্রাত‍্যকখনো কি প্রশ্ন করেছ নিজেকে?যে ভাষাকে দেয়না

ভাষার নাম বাংলাদেশের নামটাও বাংলাকিন্তু এর ছিল না মানভাষা আন্দোলন

হে সূর্যদেব,তোমায় প্রণাম!তোমার অরুণ আলোর মালায়ভরিয়ে দাও না সবার হৃদয়।ধুয়ে

ঝালে ঝোলে বাঙালিপিঠে পুলিতেও বাঙালি।পৌষ মাসের পিঠে পুলিবাঙালি ঘরের নিজস্ব

প্রেম মানে কি শরীরী খেলা?প্রেম মানে কি হাত ধরে হাঁটা?প্রেম

পরিচয় হোক কর্ম দিয়েধর্ম দিয়ে নয়।পরিচয় হোক মধুর ব্যবহারেঔদ্ধত্য দিয়ে

তোমাকে নিয়ে বাঁচবো বলে বেঁধেছিলেম এ সংসারছিলনা কোন চালচুলো,না ছিল

উপহার রমেশ ওর স্ত্রী রমা আর ছেলে সুজনকে নিয়ে একটা

জীবনদান সমীর উঠতি যৌবনের একটি বখাটে ছেলে। বয়স মোটামুটি উনিশ-কুড়ি

হে মহামানব তুমি সশরীরে নেইকিন্তু তুমি আছো আমাদের হৃদয়ে।মাত্র একুশ

এরই নাম সংসার হ্যাঁগো তুমি কি কিছুই করবেনা বলে ঠিক

জীবন নদী বয়ে চলেছে আপন বেগেআমরা দাঁড়িয়ে আছি এই নদীর

প্রকৃতির একি খেলা দেখি দুনিয়ায়দুদিন আগে ফুটিফাটা মাটিদুদিন পরে জল

শুভ জন্মদিন সমীরের জন্মদিন আজ। এবছর ও পচিশ বছর পার

কথা দিয়েছিলে তুমি মোরে,হাতে হাত রেখে চলবে সাথে,পায়ে পা রেখে

হবুচন্দ্র রাজার এই গোবুচন্দ্র মন্ত্রীনাকে কানে তুলো গুঁজে আঁটেন শুধু

স্মৃতির এলাহাবাদ সালটা ২০০৪ – ০৫ হবে। কলকাতা থেকে বেরোলাম

আপন পর সুবোধবাবুর দুই সন্তান। রাজিব আর শ্রীময়ী। তবে রাজিবের

জীবনের জন্য সালটা ঊনিশশো সাতাশি। আশীষ এবার মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে।

সুজন মাঝি সুজন গত দশ বছর ধরে নৌকা চালাচ্ছে। এই

কৃষক ও লাশ আশীষ একজন বর্ধিষ্ণু কৃষক। আগে ও নিজেই

মানবিক মুখ শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়। সকাল দশটা সাড়ে দশটা

কল্পনারই রঙমিশেলেএঁকেছিলাম একটি ছবি।তোমায় নিয়ে বাঁচবো বলেজুড়েছিলাম জীবনখানি।এক নিমেষে মিশিয়ে

কেন বল চলে গেলে?আমার এ জীবন হতে।চেয়েছিলাম বাঁচতে একসাথেসুখে এবং

রাজধানীর রাজপথ, সকাল দশব্যস্তসমস্ত লোক মহা কোলাহল।নীরব ছিল দুটি তরতাজা

বিদিশা একটি সাধারণ মেয়ে,মধ্যবিত্ত সমাজের প্রতিচ্ছবি সে।বাবার মুদির দোকান বাজারের

পিচঢালা মসৃণ রাস্তা, হাইওয়ে নম্বর চৌত্রিশচলেছে বাস আপন বেগে চলেছে

বাইশে শ্রাবণ এলো বাঙালির ঘরে ঘরেতাইতো বাঙালি কেঁদে ফেরে তোমায়

ভাসিয়ে দিলাম মনের তরীতোমার কথা শুনে।তাইতো আমার সোনার তরীউঠলো ভরে

গুরু শিক্ষা দান করেনআমরা তা সবাই জানি।দ্রোণাচার্য অস্ত্র গুরুকৌরব ও

প্রেম কি শুধু মানবজাতিতেই হয়?আমার মনে হয় না।প্রেম সব জায়গাতেই

আজ বড় অন্ধকার চারিদিকেসকালটা যেন মনে হয় রাতের থেকেও অন্ধকার।চারিদিকে

ও গানওয়ালা, তুমিতো ছিলে স্বাধীনচেতা,তোমার লেখা গানে আগুন ঝরাতো।তোমার লেখায়

ইচ্ছা ছিল বহুদিনের,অপরাহ্নের পড়ন্ত আলোয়তোমায় নিয়ে হাঁটবো নীল নির্জন সমুদ্রতটে।হাতে

প্লেবয় মনু চুপ করে বসে ছিল ওর ঘরে। এমন সময়

ছেড়ে যেতে তো ইচ্ছে করে সবইকিন্তু কেন যাব?কেউ কি আমাকে

তখন বয়স আমার আঠারো তোমার ষোলোপ্রথম দেখাতেই বেসেছিলাম ভালোসেকি উদ্দাম

ধর্ম,না,মনুষ‍্যত্ব মলয় আর ইব্রাহিম দুই বন্ধু। ওদের বাবা-মাও দুজনকে ভালোবাসেন।