তোমার নীরবতা ছুঁয়ে অনুরাগ জমে,বুকে….
চোখের কোণে গর্ভবতী মেঘের সঞ্চার।
কখন বৃষ্টি নামে এই ভেবে-
বর্ণপরিচয়ের অক্ষরগুলো বেশ সজাগ
কবিতার খাতায় ছবি আঁকে উদ্বিগ্ন কথামালা।
সেই কবে চলে গ্যাছে যে ফাগুন….
তাকে বলো একটু থেমে যেতে,পাশের উঠোনে।
সবুজের ফাঁকে উঁকি দেয় কুবোপাখি,আড়চোখে
ফাগুন…. তুমিতো জানো,কেমন ক্লান্তচোখে-
চেয়ে আছে প্রেমিকের বিরোহী-আত্মা…
প্রেয়সী-আঁচল পেতে অপেক্ষায় নত হয়
গোধূলি-আকাশ।সন্ধ্যা নামে চুপিচুপি,চাঁদের আলোয়।
সময় বদলে যায়,তোমার বদলে যাওয়া পথ ধরে;
তবুও–
স্বপ্নগুলো ঠায় জেগে,সেতারে,সুরের ভাঁজে….
তুমি,নির্জনে রয়ে যাও একাকী
অন্যমনে,অন্যখানে,প্রচ্ছায়ার আড়ালে।
আমার চলার পথে নেই আর কোথাও সংকোচ।
এসো প্রেম,শুদ্ধ হ’ই বসন্ত-বাতাসে……
‘মানসীর’ পাটভাঙা,উষ্ণ-বুকের পাঁজরে।