প্রদীপ আচার্য্য
লেখক পরিচিতি
—————————
নাম : প্রদীপ আচার্য্য
প্রদীপ আচার্য্য ১৯৫৪ সালে মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে জন্ম নিয়েছেন। স্কুল জীবন থেকেই লেখালিখির সূত্রপাত। স্কুলের দেওয়াল পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে নিয়মিত অপটু কবিতা স্থান পেত। রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ১৯৮৫ সালে আগ্রহী সাহিত্য গোষ্ঠীর সদস্য হয়ে লিটল ম্যাগাজিন আন্দোলনে মুর্শিদাবাদ জেলার মুখ হয়ে ওঠেন। পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ত্রিপুরা, অসম ও বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকার নিয়মিত অংশগ্রহণকারী কবির সাহিত্য প্রেম কবিতা নির্ভর। কঠিন অসুখও তাকে কবিতা চর্চা থেকে সরাতে পারেনি। ঐতিহ্যবাহী বাংলা সাহিত্যের ধারক বাহক প্রদীপ আচার্য্য আজও নিত্য নতুন সৃষ্টি রচনাতে দিনের অধিকাংশ সময়েই মগ্ন থাকেন । দুটি একক কাব্য সংকলন এবং একটি ই বুক ওনার বর্তমান।

লেখকের সৃষ্টি

ভণ্ড যারা || Pradip Acharyya
কষ্টগুলি অষ্টপ্রহর বুকের ভেতর ছটফটায়,ভ্রষ্ট বলে হস্ত নেড়ে কাটা ঘায়ে

মন মাস || Pradip Acharyya
শরীর সেঁকেছি মেঘলা দুপুরে উপোষী পৌষ মাসে,হারানো নদীর বাঁকেতে দাঁড়িয়ে

নির্জনে একা || Pradip Acharyya
এখন জেগেই থাকো নির্জনে একা,সতর্ক প্রহরাতে!নিদ্রাহীন সারারাতনিজের সঙ্কল্পে স্থিরহেতালের লাঠি

মনের হিসাব || Pradip Acharyya
কুল ভাঙছে মনের মাঝেঢেউ উঠেছে তাই,ভাঙাচোরা মনকে নিয়েকোথায় বলো যাই?আধখানা

যে যেভাবে নিতে পারে || Pradip Acharyya
যদি ফেরার ইচ্ছে না থাকে তবে দুজনের মাঝেও হারিয়ে যাওয়া

একটি অকথিত পাপের কথা || Pradip Acharyya
পর্ব – ২ কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর মধ্যরাত অতিক্রান্ত। হস্থিনাপুরের রাজ প্রাসাদে

দেউলিয়া || Pradip Acharyya
অবশেষে শেষ ধাপে পৌঁছে নিজেকেই সঁপে দিলাম অনিশ্চিতের হাতে,হৃদয়কে দেউলিয়া

অনেক দিন বাদে || Pradip Acharyya
অনেক দিন বাদে,আমার উঠোনে কাল রোদ নেমেছিলো!বাদল মেঘের ফাঁক গলে,পড়ন্ত

বিসর্জনের মন্ত্র || Pradip Acharya
সন্ধ্যাটা আর হাস্নাহেনার গন্ধে ‘ম ‘ম করে না,বেতের চেয়ারে মুখোমুখি

নৈশব্দের শব্দ || Pradip Acharya
কটাদিন শব্দ বন্ধনী থেকে দুরে থেকে,পরখ করতে চেয়েছি নিঃশব্দতার হৃদস্পন্দন!উচ্চকিত

উঠোনের শিমুল গাছটা || Pradip Acharyya
উঠোনের শিমুল গাছটা আমাদের গ্রামের বাড়ির — উঠোনের শিমুল গাছটা