“আলোও একদিন স্তব্ধ হবে তার ঋজু গতিপথে
ক্রমশ ফোটন কণা হারিয়ে হবে নিস্তেজ অকর্মণ্য।
সেদিনও সমূদ্র তার তরঙ্গমালায় ধুয়ে দেবে বালুকাবেলা
ভোরের স্নিগ্ধতা, সন্ধ্যার আবেশ ভুলে কেবল থাকবে রাতের নিস্তব্ধতা
সেদিনও বিক্ষেপণের নোনা জল মুঠো করে তুলে নেবে ভারতের রামন
একনিষ্ঠ ভাবে সুসম্পন্ন হবে ইলেকট্রন ফোটন সংঘাত।
সংঘাতের এই বিশ্বে হয়তো আর কেউ খবর রাখবে না
নিশাচর ভবঘুরে হয়ে ক্লান্তি ধুতে সেদিনও বাঙালি আসবে সমূদ্র চুমতে।
এমনি তার মোহ, তার তরঙ্গায়িত প্রান্তর, তার বিশালতা।।”