“আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে” “এক শায়ক বেঁধা পাখি”
“ব্যথা-নিশীথ” “বিদায়-বেলায়” “ছাত্রদলের গান”
“পথচারী” “রাজ-ভিখারি” “পথের দিশা”য় থাকি
গীতির আলোকে ভাস্বর সে যে “ওমর খৈয়াম”।
“অন্ধ স্বদেশ দেবতা”য় আঁকি “জীবন-বন্দনা”
“ফরিয়াদ” আর “বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি”
“ইন্দ্র-পতন” “অঘ্রানের সওগাত” “সান্ত্বনা”
“চল-চল-চল” “যৌবন-জল-তরঙ্গ”দের বাড়ি।
“চাঁদনী রাতে”র “রাখি বন্ধন”এ “চৈতি হাওয়া”র রেস
“বিদ্রোহী”হয়ে “পথহারা” আজ “দূরের বন্ধু” যারা
“বিদায়-স্মরণে” “অ-কেজোর গান” গেয়ে যাই অনিমেষ
“অবেলার ডাক”এ “কবিরানী” হয়ে কাঁদছে সন্ধ্যাতারা।
“বধূ-বরণ” “বারাঙ্গনা” “কান্ডারী হুশিয়ার”
“কুলি-মজুর” “লিচু-চোর” “ফাল্গুনী” “ঝিঙে ফুল”
“খুকি ও কাঠবিড়ালি” ছোট নেই কেউ আর
“সত্য-কবি”র “প্রভাতী” আলোয় প্রিয় কবি নজরুল।
“অভিশাপ”এ “সর্বহারা” প্রিয় কবি নজরুল
“অগ্রপথিক” “সব্যসাচী” প্রিয় কবি নজরুল।
“সাম্যবাদী” “দারিদ্র্য” প্রিয় কবি নজরুল।
আমার তোমার সবার প্রিয় কবি নজরুল।