বুকের চত্বরটায় এতো যে জমাট বেঁধে ছিলো
চাঁই- চাঁই-অবরুদ্ধ কান্নার স্তূপ, কৈ! বুঝতে পারিনি তো !
দিবারাত্রির যাপনকথায় কেবলই
রিফ্যুতে রিফ্যুতে ছয়লাপ !
তা ,সেসব ও গা’সহা আজকাল
ক্রমেই নারীর সহজাত প্রবৃত্তিবশে–
ভাবনারা খেই হারিয়ে উদভ্রান্ত দিক্ হারা
রাশ রাশ চিন্তার ঘেরাটোপে ,
মগজখানা বুঝি বা অসাড় গো!
এতো কষ্ট! উফ্ কি আর বলি!
পল–পল পুড়ছে ধিকিধিকি মন,মনন
সর্ব অঙ্গ জুড়ে যেন তূষের আগুন !
তা ,বাইরে থেকে দৃশ্যমান নাকি !
নাগো! না- একদম অন্যরকম
এ যে –দারুন অন্তর্দাহ !
কোত্থাও একচিলতে জায়গা নেই
যেথায়, একটু সুস্থিরে বসে-
হাপুস—হুপুস কাঁদতে পারি
মাঠ—ঘাট–নদীতীর—–?
কান্না রে!তোকে কোথায় ফেলি ?