বর্ষবিদায় ধুমেধামে
ডিসেম্বরের শেষে,
চব্বিশ গিয়ে আসবে পঁচিশ
ভালোবেসে হেসে।
দুঃখ সুখের রোজনামচা ওই
ভাসিয়ে দিই জলে,
তিলোত্তমার বিচার পাইনি
শতকণ্ঠ বলে।
আহ্বানের ডাক পঁচিশ তোমায়
বরণডালা নিয়ে,
সাজিয়ে দাও চাওয়া পাওয়ার
ফর্দ ফেরত দিয়ে।
বে – রোজগারি থেকে মুক্ত
করো এসে দেখি,
শিল্প গড়ো পশ্চিম বাংলায়
কাব্য তবে লেখি।
মায়ের চোখের জলের ধারা
মুছাবে কি এসে?
তিলোত্তমার বিচার রায়ে
উঠবে মা কি হেসে!
নক্ষত্রপাত একে একে
গত চব্বিশ ধরে,
প্রণাম জানাই আত্মার প্রতি
সজল আঁখি ভরে।
যুদ্ধ হিংসা খুনখারাবি
ধর্মের দোহাই দিয়ে,
আক্কেল দিয়ে বোঝাও তাদের
অহিংসা পথ নিয়ে।
বুকে আশা ভালোবাসা
দেখে নতুন বধূ,
স্বাস্থ্য শিক্ষা রোজগার দিয়ে
ভরছ তুমি শুধু।
আশা নিয়ে বেঁচে থাকি
আগামীর পথ চেয়ে,
ভালো কিছু ধরবে জানি
ভবিষ্যৎ গান গেয়ে।
স্বাগত হে! ২০২৫
নব নব রূপে,
বিস্ময় নিয়ে রইব চেয়ে
দেখব তোমায় চুপে।