দুই বোন নিরুপমা আর অনুপমা। ছোট ক’রে নিরু আর অনু।

বসন্ত বিলাপ অতি তুচ্ছ ঘটনা থেকে অনেক বৃহৎ কাণ্ড ঘটে

সে আজকাল আমি অনেক কিছুই আর অবিশ্বাস করতে পারি না।

অশ্বত্থ যতক্ষণ না অফিসে যায় নবনী—তারপর রেণু একা, এ বাড়িতে।

উদ্বেগ সারাটা দিন আকাশ ময়লা হয়ে ছিল। কখনও আধ-ফোটা রোদ

মানবপুত্র শালবনীর মেলায় আবার দেখা। ডাক শুনে মুখ ফেরাতেই কে

যযাতি বায়না করতে নয়, আগেভাগে একটা আঁচ নিতে এসেছিল ওরা।

পলাশ ওখানে পলাশ ফুটেছে। ফাল্গুনের এই গোড়াতেই গাছগুলোর গা-মাথা লাল

বরফসাহেবের মেয়ে “তাহলে একটা গল্প বলি, শোনো—” পাঁচুদা বললেন, “গল্পটা

হেমন্তের সাপ হেমলতাদি আমাদের নেমন্তন্ন করেছিলেন। কয়েক জনকে। সাধারণ নিমন্ত্রণ।

তুচ্ছ পাতলা করে সিগারেট পাকাচ্ছিলেন বরদা। পায়ের সাড়া পেলেন। বুঝলেন,

পালকের পা সেই দুঃসহ দিনে, মধ্যবৈশাখে, যখন আকাশ গলানো-তামার মতন

পিঙ্গলার প্রেম ভোরের ট্রেনে এসে পৌঁছল ওরা। তখনও ভাল করে

শীতের মাঠ সারাটা দিন মাঠ মুখে করে বসে থাকা। গ্রীষ্ম

নিগ্রহ আমার ঘরে মুখার্জি ছেলেটিকে পৌঁছে দিয়ে চলে গেল। আমি

ত্রিলোচন নন্দীর নামে ছড়া শীতের দিনে রবিবারের হাটে একটা লোক

র‍্যাটকিলার ক্যানটিন থেকে ফিরে এসে মুরারি দেখল, তার টেবিলের সামনে

নদীর জলে ধরা-ছোঁয়ার খেলা নদী এখানে তেমন চওড়া নয়। তবে

সোপান প্রথম টাঙ্গায় বাবা, মা; পরেরটায় দিদি আর পুষ্প। শেষের

দূরে বৃষ্টি আরে, নিন না। কী আশ্চর্য! লাইটারটা নেবেন তার

গুণেন একা গুণেন দোকান বন্ধ করে উঠে পড়বে ভাবছিল। রাত

জানোয়ার এস বি সোম। লোকে বলে শুয়ারের বাচ্চা সোম। পুরো

বিচিত্র সেই রামধনু ঘাটশিলায় বেড়াতে গিয়ে ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার আলাপ।

সুখ কাল নজরে পড়েনি; আজ পড়ল। কাল শুভেনদের পৌঁছতে পৌঁছতে

গগনের অসুখ “এই নে, ছবিটা দেখ। আলোর জন্যে মুখগুলো ফরসা

ওরা টেলিফোনটা আবার বেজে উঠতে গোপীমোহন ফুলেশ্বরের দিকে তাকাল। ফুলেশ্বর

উদ্ভিদ পূর্ণেন্দুবিকাশ বটানির প্রফেসর হয়ে এল আমাদের কলেজে। সে আসার

এরা ওরা কাল সকাল থেকেই শুরু হয়েছিল। প্রথমে এল একটা

জননী আমরা ভাইবোন মিলে মা-র পাঁচটি সন্তান। বাবা বলত, মার

নিষাদ “You begin, by killing a cat and you end

বন্ধুর জন্য ভূমিকা আমার বন্ধু স্বৰ্গত বসুধা মুখোপাধ্যায় অখ্যাত ও

সম্পর্ক দুধের কাপ টেবিলে নামিয়ে রেখে অনিলা সামনের চেয়ারটায় বসল।

ইঁদুর অল্পের জন্য বেঁচে গেছে যতীন। আর-একটু হলেই ডান হাতের

অপেক্ষা অগোচরে সন্ধ্যা নামল। ধূসর অন্ধকার অবশিষ্ট আলোর রেখাগুলি মুছে

সত্যদাস সেই কোন ব্রাহ্মভোরে কচি রোদ উঠেছিল একটু। মুখ দেখিয়েই

বাঘ শচী ভেলভেট পোকার টিপ পরতে খুব ভালবাসে। কিছু টিপ

আঙুরলতা মনে হল না এইমাত্র অতিবড় একটা সর্বনাশ ঘটে গেল

সুধাময় আমার বন্ধু সুধাময় আমায় শেষ চিঠি দিয়েছিল মাস পাঁচেক

আত্মজা হিমাংশু স্বামী; যূথিকা স্ত্রী। ওরা বছর পাঁচেকের ছোট-বড়। দেখলে

আয়োজন পশুপতি অফিস থেকে ফিরতেই মনোবীণা জিজ্ঞেস করল, “টিকিট পেয়েছ?”

হেমাঙ্গর ঘরবাড়ি রবিবার সকাল থেকেই হেমাঙ্গর দু হাত ভরে কাজ।