অপেক্ষা অগোচরে সন্ধ্যা নামল। ধূসর অন্ধকার অবশিষ্ট আলোর রেখাগুলি মুছে

নিষাদ “You begin, by killing a cat and you end

সুখ কাল নজরে পড়েনি; আজ পড়ল। কাল শুভেনদের পৌঁছতে পৌঁছতে

পালকের পা সেই দুঃসহ দিনে, মধ্যবৈশাখে, যখন আকাশ গলানো-তামার মতন

পলাশ ওখানে পলাশ ফুটেছে। ফাল্গুনের এই গোড়াতেই গাছগুলোর গা-মাথা লাল

মোহনা ময়না এসে হাসিমুখে বলল, “আমায় একটা ছেলে যোগাড় করে

ওরা টেলিফোনটা আবার বেজে উঠতে গোপীমোহন ফুলেশ্বরের দিকে তাকাল। ফুলেশ্বর

নিগ্রহ আমার ঘরে মুখার্জি ছেলেটিকে পৌঁছে দিয়ে চলে গেল। আমি

তুচ্ছ পাতলা করে সিগারেট পাকাচ্ছিলেন বরদা। পায়ের সাড়া পেলেন। বুঝলেন,

অশ্বত্থ যতক্ষণ না অফিসে যায় নবনী—তারপর রেণু একা, এ বাড়িতে।

সত্যদাস সেই কোন ব্রাহ্মভোরে কচি রোদ উঠেছিল একটু। মুখ দেখিয়েই

সহচরী আমি সব সময় ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখি। ছেলেবেলা থেকেই

বসন্ত বিলাপ অতি তুচ্ছ ঘটনা থেকে অনেক বৃহৎ কাণ্ড ঘটে

উদ্বেগ সারাটা দিন আকাশ ময়লা হয়ে ছিল। কখনও আধ-ফোটা রোদ

এরা ওরা কাল সকাল থেকেই শুরু হয়েছিল। প্রথমে এল একটা

আয়োজন পশুপতি অফিস থেকে ফিরতেই মনোবীণা জিজ্ঞেস করল, “টিকিট পেয়েছ?”

নদীর জলে ধরা-ছোঁয়ার খেলা নদী এখানে তেমন চওড়া নয়। তবে

ত্রিলোচন নন্দীর নামে ছড়া শীতের দিনে রবিবারের হাটে একটা লোক

সে আজকাল আমি অনেক কিছুই আর অবিশ্বাস করতে পারি না।

পার্ক রোডের সেই বাড়ি যদিও ঠিক তা নয়, তবু ও

দুই বোন নিরুপমা আর অনুপমা। ছোট ক’রে নিরু আর অনু।

বিচিত্র সেই রামধনু ঘাটশিলায় বেড়াতে গিয়ে ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার আলাপ।

গুণেন একা গুণেন দোকান বন্ধ করে উঠে পড়বে ভাবছিল। রাত

মানবপুত্র শালবনীর মেলায় আবার দেখা। ডাক শুনে মুখ ফেরাতেই কে

বকুলগন্ধ ঠিক কানামাছি খেলা নয়; তবে কানামাছির মতনই। কে যেন

ইঁদুর অল্পের জন্য বেঁচে গেছে যতীন। আর-একটু হলেই ডান হাতের

আঙুরলতা মনে হল না এইমাত্র অতিবড় একটা সর্বনাশ ঘটে গেল

আত্মজা হিমাংশু স্বামী; যূথিকা স্ত্রী। ওরা বছর পাঁচেকের ছোট-বড়। দেখলে

বন্ধুর জন্য ভূমিকা আমার বন্ধু স্বৰ্গত বসুধা মুখোপাধ্যায় অখ্যাত ও

পিঙ্গলার প্রেম ভোরের ট্রেনে এসে পৌঁছল ওরা। তখনও ভাল করে

হেমন্তের সাপ হেমলতাদি আমাদের নেমন্তন্ন করেছিলেন। কয়েক জনকে। সাধারণ নিমন্ত্রণ।

বাঘ শচী ভেলভেট পোকার টিপ পরতে খুব ভালবাসে। কিছু টিপ

র‍্যাটকিলার ক্যানটিন থেকে ফিরে এসে মুরারি দেখল, তার টেবিলের সামনে

আমরা তিন প্রেমিক ও ভুবন নদীর চরায় শিবানীর চিতা জ্বলছিল।

হেমাঙ্গর ঘরবাড়ি রবিবার সকাল থেকেই হেমাঙ্গর দু হাত ভরে কাজ।

সুধাময় আমার বন্ধু সুধাময় আমায় শেষ চিঠি দিয়েছিল মাস পাঁচেক

জানোয়ার এস বি সোম। লোকে বলে শুয়ারের বাচ্চা সোম। পুরো

সম্পর্ক দুধের কাপ টেবিলে নামিয়ে রেখে অনিলা সামনের চেয়ারটায় বসল।

গগনের অসুখ “এই নে, ছবিটা দেখ। আলোর জন্যে মুখগুলো ফরসা

দূরে বৃষ্টি আরে, নিন না। কী আশ্চর্য! লাইটারটা নেবেন তার

উদ্ভিদ পূর্ণেন্দুবিকাশ বটানির প্রফেসর হয়ে এল আমাদের কলেজে। সে আসার

আর-এক জন্ম অন্য মৃত্যু দেশলাইয়ের কাঠির মতন ওর হাসি ফস্