সত্যদাস সেই কোন ব্রাহ্মভোরে কচি রোদ উঠেছিল একটু। মুখ দেখিয়েই

তুচ্ছ পাতলা করে সিগারেট পাকাচ্ছিলেন বরদা। পায়ের সাড়া পেলেন। বুঝলেন,

অপহরণ মাত্র কয়েকদিন আগে উমাপ্রসাদ দত্ত-র মৃত্যুসংবাদ খবরের কাগজে ছাপা

ওরা টেলিফোনটা আবার বেজে উঠতে গোপীমোহন ফুলেশ্বরের দিকে তাকাল। ফুলেশ্বর

জননী আমরা ভাইবোন মিলে মা-র পাঁচটি সন্তান। বাবা বলত, মার

শীতের মাঠ সারাটা দিন মাঠ মুখে করে বসে থাকা। গ্রীষ্ম

সোপান প্রথম টাঙ্গায় বাবা, মা; পরেরটায় দিদি আর পুষ্প। শেষের

অপেক্ষা অগোচরে সন্ধ্যা নামল। ধূসর অন্ধকার অবশিষ্ট আলোর রেখাগুলি মুছে

শূন্য কার কথা দিয়ে শুরু করব বুঝে উঠতে পারছি না।

আঙুরলতা মনে হল না এইমাত্র অতিবড় একটা সর্বনাশ ঘটে গেল

গুণেন একা গুণেন দোকান বন্ধ করে উঠে পড়বে ভাবছিল। রাত

মোহনা ময়না এসে হাসিমুখে বলল, “আমায় একটা ছেলে যোগাড় করে

মানবপুত্র শালবনীর মেলায় আবার দেখা। ডাক শুনে মুখ ফেরাতেই কে

আর-এক জন্ম অন্য মৃত্যু দেশলাইয়ের কাঠির মতন ওর হাসি ফস্

সম্পর্ক দুধের কাপ টেবিলে নামিয়ে রেখে অনিলা সামনের চেয়ারটায় বসল।

পালকের পা সেই দুঃসহ দিনে, মধ্যবৈশাখে, যখন আকাশ গলানো-তামার মতন

বাঘ শচী ভেলভেট পোকার টিপ পরতে খুব ভালবাসে। কিছু টিপ

সুধাময় আমার বন্ধু সুধাময় আমায় শেষ চিঠি দিয়েছিল মাস পাঁচেক

সংশয় একরত্তি পাখিটার কাণ্ড দেখেই যেন সুনয়নী হেসে ফেললেন। বয়সের

সুখ কাল নজরে পড়েনি; আজ পড়ল। কাল শুভেনদের পৌঁছতে পৌঁছতে

বকুলগন্ধ ঠিক কানামাছি খেলা নয়; তবে কানামাছির মতনই। কে যেন

উদ্বেগ সারাটা দিন আকাশ ময়লা হয়ে ছিল। কখনও আধ-ফোটা রোদ

দূরে বৃষ্টি আরে, নিন না। কী আশ্চর্য! লাইটারটা নেবেন তার

আত্মজা হিমাংশু স্বামী; যূথিকা স্ত্রী। ওরা বছর পাঁচেকের ছোট-বড়। দেখলে

ত্রিলোচন নন্দীর নামে ছড়া শীতের দিনে রবিবারের হাটে একটা লোক

এরা ওরা কাল সকাল থেকেই শুরু হয়েছিল। প্রথমে এল একটা

বসন্ত বিলাপ অতি তুচ্ছ ঘটনা থেকে অনেক বৃহৎ কাণ্ড ঘটে

নদীর জলে ধরা-ছোঁয়ার খেলা নদী এখানে তেমন চওড়া নয়। তবে

যযাতি বায়না করতে নয়, আগেভাগে একটা আঁচ নিতে এসেছিল ওরা।

পলাশ ওখানে পলাশ ফুটেছে। ফাল্গুনের এই গোড়াতেই গাছগুলোর গা-মাথা লাল

দুই বোন নিরুপমা আর অনুপমা। ছোট ক’রে নিরু আর অনু।

পার্ক রোডের সেই বাড়ি যদিও ঠিক তা নয়, তবু ও

বন্ধুর জন্য ভূমিকা আমার বন্ধু স্বৰ্গত বসুধা মুখোপাধ্যায় অখ্যাত ও

আমরা তিন প্রেমিক ও ভুবন নদীর চরায় শিবানীর চিতা জ্বলছিল।

সহচরী আমি সব সময় ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখি। ছেলেবেলা থেকেই

পিঙ্গলার প্রেম ভোরের ট্রেনে এসে পৌঁছল ওরা। তখনও ভাল করে

উদ্ভিদ পূর্ণেন্দুবিকাশ বটানির প্রফেসর হয়ে এল আমাদের কলেজে। সে আসার

নিষাদ “You begin, by killing a cat and you end

সে আজকাল আমি অনেক কিছুই আর অবিশ্বাস করতে পারি না।

গগনের অসুখ “এই নে, ছবিটা দেখ। আলোর জন্যে মুখগুলো ফরসা

হেমাঙ্গর ঘরবাড়ি রবিবার সকাল থেকেই হেমাঙ্গর দু হাত ভরে কাজ।

আয়োজন পশুপতি অফিস থেকে ফিরতেই মনোবীণা জিজ্ঞেস করল, “টিকিট পেয়েছ?”

জানোয়ার এস বি সোম। লোকে বলে শুয়ারের বাচ্চা সোম। পুরো