অবিশ্বাস্য নিদর্শনের দক্ষিণ ত্রিপুরায়,
জোলাই বাড়ির কাছেই পিলাক প্রত্নতত্ত্ব ময়।
একদা স্নিগ্ধ রম্যজীবন অদ্ভূত মোহময়।
হিন্দু বৌদ্ধ শিল্প রীতির ঘটেছে সমন্বয়।
ছয়শতাধিক ভাস্কর্যের অপূর্ব বিন্যাসে,
কালের গর্ভে বিলুপ্ত হলো অতীতের ইতিহাসে।
‘তুলইস্সা টিলা’র জনপদ এত সমৃদ্ধির সত্ত্বে,
সাহিত্য রাজি নিশ্চুপ ছিল পিলাক প্রত্নতত্ত্বে।
সমরেন্দ্র দেববর্মণ রাজকুল সন্তান,
“ত্রিপুরার স্মৃতি “গ্রন্থে রাখেন পিলাকের আখ্যান।
এই গ্রন্থেই মিলেছে অনেক প্রামাণ্য আলোচনা,
ভট্টাচার্য দীপক বানান তথ্যচিত্র খানা।
আর্কিওলজি দপ্তর তাই অনুসন্ধানে মেতে,
খননকার্যে প্রত্ন-পিলাক-তথ্য পেয়েছে
হাতে।
অনাবিষ্কৃত পিলাকের ধন রয়ে গেছে অগোচরে,
সরকার থেকে উৎসব শুরু প্রত্ন পিলাক ঘিরে।
পর্যটনের কেন্দ্র পিলাক আজো রহস্যময়,
উন্মোচনের উন্মাদনায় অক্ষয় অব্যয়।